অফবিট

অ্যাকাডেমিক পড়াশুনার সাথে করুন চাকরির পড়া

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ বর্তমান দিনে শিক্ষা ব্যবস্থা এক অন্য স্তরে পৌঁছেছে। এবং প্রতিনিয়ত শিক্ষার হার বাড়ছে ভারতবর্ষে। প্রথম স্থানে কেরালা থাকলেও পিছিয়ে নেই পশ্চিমবঙ্গ। বাংলার একাধিক স্থানে গড়ে উঠছে একাধিক ইন্সটিটিউট থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়। একটা সময় ছিল যখন বাংলার মানুষকে শিক্ষার জন্য বাইরের রাজ্য থেকে শুরু করে বাইরের দেশে যেতে হত। তবে আজ এই ব্যাপার শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেকটাই কমেছে। আজ ছাত্র ছাত্রীদের পড়াশুনার জন্য বাইরের রাজ্যে বা দেশে যেতে হয়না।

মেয়েদের এম্পাওয়ারমেন্টকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন প্রয়াস কলকাতা রোটার অ্যাক্ট ক্লাবের

সুমিত, কলকাতাঃ একজন মহিলার ঋতুমতী হওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার। ঋতুস্রাব কোনও রোগ নয়। ২০১৯ সালে পৌছে এখনও এই কথা বার বার উচ্চারন করতে হয়, বারবার বোঝাতে হয় ভারতীয় সমাজকে। এই সমাজকে এখনও বোঝাতে যে শরীরের বাকি কাজগুলির ন্যায় এটিও কাজ বা সাধারন বিষয়। যা ঈশ্বর প্রদত্ত্ব। ঋতুস্রাব কোনও রোগ নয় এটি একটি শারীরিক প্রক্রিয়া এই ধারনা থেকে এখনও ভারতীয় সমাজের একটা বিরাট অংশ বেড়তে পারেনি। ঋতুস্রাব সম্পর্কিত স্বাস্থ্যবিধি এবং পরিচ্ছন্নতা নিয়ে

সংস্কৃত মানবজাতির জাতির জন্য এক বিরাট উপহার, যা শুনলে মনে শান্তি আসে

সুমিত, কলকাতাঃ ভারতবর্ষে ভাষা কতগুলি? এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানতে গেলে হয়ত বেশ কয়েক হাজার বছরের পুরনো ইতিহাস ঘাটতে হবে। এবং তার পরেও সঠিক উত্তর পাওয়া যাবে কিনা সেই বিষয় প্রশ্ন রয়েছে। কারন এতো হাজার বছরের ইতিহাস জানার পর সঠিকভাবে গবেষণা করাটা হয়ত একটু অসুবিধাই হবে। বর্তমানে ২২ টি ভাষাকে ভারতীয় সংবিধান অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অফিশিয়াল কাজে আমরা বেশিরভাগ ইংরেজি ব্যবহার করে থাকলেও আমাদের প্রধান ভাষা হল হিন্দি। আর এই হিন্দি

ন্যাড়াপোড়া ব্যাপারটি আসলে ঠিক কি? জেনেনিন রোমাঞ্চকর এই ইতিহাস

বিশ্বদীপ ব্যানার্জি: “আজ আমাদের ন্যাড়াপোড়া, কাল আমাদের দোল পূর্ণিমাতে চাঁদ উঠেছে বল রে হরিবোল!” কি, ছেলেবেলার কথা মনে পড়ে গেল তো? পড়তেই হবে! বিশেষ করে, ৯০ কিংবা তারও আগের কোনো দশকে জন্মেও প্রতিবছর না হলেও কোনো না কোনোবার দোলের ঠিক আগের রাতে এই ন্যাড়াপোড়ার সাক্ষী থাকেনি, এমন বঙ্গসন্তানের পাত্তা সম্ভবত মাইক্রোস্কোপও লাগাতে পারবে না। সম্ভবই না সেটা। কিন্তু জানেন কি, এই ন্যাড়াপোড়া ব্যাপারটি আসলে ঠিক কি? খায় না মাথায় দেয়?