অফবিট

সত্যিই কী ৩৩ কোটি দেব-দেবী রয়েছেন? আসল তথ্য চমকে দেবে আপনাকে

নিউজ ডেস্কঃ হিন্দুশাস্ত্র অনুসারে দেব – দেবীর সংখ্যা উল্লেখ্য করতে গেলে ৩৩ কোটি শব্দটির ব্যবহার করা হয় থাকে। তবে যদি নাম জিজ্ঞাসা করা হয় তাহলে হাতে গোনা কয়েকটি নামই বলা হয়। তাহলে আর বাকি দেব – দেবী কারা? এই প্রশ্ন বেশিরভাগ মানুষেরই মনে জাগে কি তাই তো? কারণ শাস্ত্রেও তো ৩৩ কোটি দেব – দেবীর নাম পাওয়া যায় নি। তবে এই ধারণাটি ভুল কারণ শাস্ত্র উল্লেখিত আছে ৩৩ কোটি দেব-দেবীদের

আজকের বিশাল আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র তৈরি হওয়ার জন্য মেক্সিকোই দায়ী! মেক্সিকোর ভুলের কারনে অর্ধেকের বেশী জমি আমেরিকাকে দিতে বাধ্য হয়েছিল

৫০টি রাজ্য নিয়ে গঠিত আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র। আমেরিকার দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ রাজ্য হচ্ছে টেক্সাস। সুইজারল্যান্ড ও ফ্রান্স দেশ দুটোর মিলিত আয়তনের থেকেও বড় টেক্সাস। ভারতের পাঁচভাগের এক ভাগ আয়তন টেক্সাসের। কিন্তু এতবড় রাজ্য হওয়া সত্ত্বেও টেক্সাসের জনসংখ্যা মাত্র তিন কোটি। আমেরিকার অর্থনীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন এই টেক্সাস রাজ্য কিন্তু সর্বদা আমেরিকার ছিলনা। টেক্সাস একটা সময় মেক্সিকোর অংশ ছিল। কিন্তু অতিরিক্ত লোভের কারনে মেক্সিকোর ভুলের কারনে আজ টেক্সাস আমেরিকার অংশ। শুধু তাই নয়

অতীতে যুদ্ধে শত্রুর জলের ভান্ডার ধ্বংস করে দেওয়া হত। কি এমন কারন ছিল এর পেছনে?

বিংশ শতক পর্যন্ত যুদ্ধে একটি বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করা হত যাকে বলা হত স্কর্চড আর্থ। এই পদ্ধতিতে কোনও আক্রমনকারী দেশ যে দেশে আক্রমন করতো সেই দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ যেমন ফসল, গবাদি পশু, পানীয় জল নষ্ট করে দিত, গুরুত্বপূর্ন জিনিস জ্বালিয়ে দিত যাতে প্রতিপক্ষ জরুরী রসদ না পায় এবং তাদের বেঁচে থাকার মৌলিক উপাদানই নষ্ট হয়ে যায়। আক্রমনকারী দেশ ভাবতো এরকম করলে একটা সময় প্রতিপক্ষ দেশ বাধ্য হবে আত্মসমর্পন করতে। একেই

মানব ইতিহাসে যে যুদ্ধে সশস্ত্র সেনাবাহিনীর প্রতিপক্ষ ছিল এক ঝাঁক পাখি

মানব সভ্যতার সূচনালগ্ন থেকেই বিভিন্ন কারনে যুদ্ধ হয়ে এসেছে। একবিংশ শতাব্দীর আধুনিক বিজ্ঞানের কালেও বিভিন্ন দেশের মধ্যে অথবা কোনও দেশের অভ্যন্তরেই যুদ্ধ হচ্ছে। তবে এসব যুদ্ধই সংঘটিত হয়েছে বা হচ্ছে বিভিন্ন দেশ বা জাতির অস্ত্রধারী মানুষদের মধ্যে। কিন্তু ইতিহাসে এমন একটি যুদ্ধ হয়েছে যেখানে মানুষের প্রতিপক্ষ ছিল পাখি। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও অস্ট্রেলিয়াতে একসময় মানুষ ও পাখির মধ্যে লড়াই হয়েছিল।  ১৯৩০ সালে ইউরোপের রাজনীতিতে যখন ব্যাপক পরিবর্তন দেখা দিচ্ছিল, ইতালিতে ফ্যাসিবাদের

আমেরিকা, দক্ষিন কোরিয়া ও জপাানের মধ্যে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে ন্যাটোর মতো সামরিক জোট তৈরি হওয়ার পথে

উত্তর কোরিয়া সম্প্রতি অভিযোগ করেছে আমেরিকা তার বন্ধু দেশগুলোর সাথে যৌথভাবে এশিয়াতে একটি ন্যাটো জোটের মতো সামরিক জোট গঠনের চেষ্টা করছে। এশিয়াতে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আমেরিকার জাপান, দক্ষিন কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, ফিলিপিন্সের মতোন অনেক মিত্রদেশ রয়েছে, উত্তর কোরিয়া মূলত জাপান ও দক্ষিন কোরিয়ার বিরুদ্ধেই আমেরিকার সাথে জোট গঠনের অভিযোগ করেছে। ন্যাটো বা নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল তৈরি হয় আমেরিকার রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে। ন্যাটোতে ৩২টি দেশ রয়েছে যার

ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে রাশিয়ান সেনাবাহিনী বাইকের ব্যবহার শুরু। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর এই প্রথম। জানুন বিস্তারিত

যখনই কোনও যুদ্ধ দীর্ঘমেয়াদি ভাবে চলে তখন নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর যুদ্ধে নতুন কিছু প্রযুক্তির ব্যবহার বা এমন কিছু লক্ষ্য করা যায় যা আগে কখনও দেখা যায়নি। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেও এই কারনে বহু আধুনিক প্রযুক্তি, অস্ত্র, চিকিৎসা পদ্ধতির উদ্ভব হয়েছিল। সম্প্রতি রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধেও একটি অবাক করার মতোন ঘটনা দেখা গেল। ইউক্রেনের সাথে যুদ্ধে রাশিয়া এবার বাইকের ব্যবহার শুরু করেছে। গত দুই বছর ধরে চলা রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধে

ভগবান শ্রীহরি বিষ্ণুর দশম অবতার কল্কি ও কলিযুগ। কল্কির মায়ের নাম কি হবে? জন্ম কোথায় কোন রাজ্যে হবে?

হিন্দু ধর্ম বা সনাতন ধর্মের উত্থান কবে হয়েছিল তা আজও জানা যায়নি। সৃষ্টির আদি থেকে অনন্তকাল পর্যন্ত বহমান হিন্দু ধর্মের উপর বহু বিদেশী শক্তি দমন পীড়ন করবার চেষ্টা করেছিলো কিন্তু আজও স্বগর্বে নিজের অস্তিত্ব ধরে রেখেছে বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীন ধর্ম হিন্দু ধর্ম। হিন্দু ধর্মে চার যুগের কথা বলা হয়েছে সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর ও কলি যুগ। বর্তমানে কলি যুগ চলছে বা অসুর কলির শাসনকাল চলছে। এই কলি যুগে চারদিকে হিংসা, অপকর্ম

বহু হিন্দু মন্দির ধ্বংস করেছিল। ভারতবর্ষের ইতিহাসে তৈমুর লং এর মতোন নিষ্ঠুর শাসক দ্বিতীয় কেউ আসেনি

বিশ্বে এমন অনেক শাসক এসেছে যারা ভারতে শুধু আক্রমনই করেনি বরং ভারতের ঐশ্বর্য লুঠ করে বহু বছর ভারতে শাসন করেছে। এদের মধ্যে কয়েকজন শাসক সত্যিই সুশাসক ছিল কিন্ত কিছু এমন শাসকও ছিল যারা নিষ্ঠুরতার সমস্ত সীমা অতিক্রম করে ফেলেছিল। এরকমই একজন শাসক তৈমুর লং। চোদ্দ শতকে ভারতে আক্রমনকারী তৈমুর লংকে মানবতা ও শান্তির শত্রু বলা হয়। ভারতের ইতিহাসে চেঙ্গিস খানের পর সবচেয়ে নিষ্ঠুর শাসক বলা হয় তৈমুর লংকে। দিল্লিতে যে

ইতিহাসের সবচেয়ে খারাপ অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে! আবারও কী দেউলিয়া হওয়ার পথে পাকিস্তান!

ইতিহাসের সবচেয়ে খারাপ অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান। পাকিস্তানে একটি রুটির দাম বর্তমানে ২৫ টাকা, আটা, চাল সহ বহু নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম দ্বিগুনের থেকে বেশী হয়ে গেছে। গত রমজানে পাকিস্তানে পেঁয়াজ ৩০০ পাকিস্তানি রুপি প্রতি কেজি, টম্যাটো ২০০ রুপি প্রতি কেজি, দুধ ২১০ রুপি প্রতি লিটার ও রসুন ৬০০ রুপি প্রতি কেজিতে বিক্রি হয়েছে। পাকিস্তানে ১,৬০০ এর বেশী পোষাক তৈরির কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে যার জন্য প্রায় সাত

জানেনকী ভারতে ব্রিটিশ শাসন প্রতিষ্ঠার পেছনে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা ছিল তৎকালীন সময়ের বহু ভারতীয় ব্যাঙ্কার ও ব্যবসায়ীদের!

দুইশো বছর ধরে ভারতবর্ষে শাসন করেছিল ব্রিটিশরা। মুঘল সাম্রাজ্যের পতন, ভারতীয় শাসকদের মধ্যে লড়াই এবং শক্তিশালী ব্রিটিশ নৌবাহিনী ও ব্রিটিশ রননীতির কারনে ভারতে ব্রিটিশ শাসন শুরু হয়েছিল। তবে সম্প্রতি কিছু ঐতিহাসিকগন তৎকালীন ভারতের কিছু ব্যাবসায়ী ও ব্যাঙ্ককে ভারতে ব্রিটিশ শাসনের সূচনার অন্যতম প্রধান কারন দাবী করেছে।  সময়টা তখন ১৬০০ সাল, ইংল্যান্ডের মহারানি এলিজাবেথের রাজকীয় আদেশ নিয়ে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারত মহাসাগরে তাদের প্রভাব বিস্তার করতে রওনা হয়। সেসময় ইউরোপের