অফবিট

দক্ষিণ ভারতে কোথায় পূজিত হচ্ছে ‘গান্ধার রাজ শকুনি’?

নিউজ ডেস্কঃ শকুনি যাকে প্রতিশোধের প্রতীক, ধূর্ততার প্রতীক বলা হয়ে থাকে  বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মহাকাব্য “মহাভারতে”।এমনকি এও বলা হয়ে থাকে যে শকুনি না থাকলে হয়ত মহাভারতের মতো এই ভয়ানক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ সংঘটিতই হত না। তাঁর  কূট কৌশলের সাক্ষী রয়েছে ইতিহাসের পাতা তাই তাঁকে মহাভারতের একটি খলচরিত্রটি দেখা হয়ে থাকে।কিন্তু শুনলে আশ্চর্য হবে এটা জেনে যেখানে শুধুমাত্র শুভশক্তির প্রতীক হিসাবে নায়কদের প্রাধান্য দেওয়া হয় সেখানে নাকি সমমর্যাদা দেওয়া হচ্ছে খলচরিত্রকেও।এমনিই দেখা

গঙ্গাকে ভাগীরথী কেন বলা হয়?

নিউজ ডেস্কঃ হিন্দুধর্ম গ্রন্থ অনুসারে গঙ্গা নদীকে খুব পবিত্র বলে মনে করা হয়।এই গঙ্গা নদীর মাহাত্ম্য মহাভারত এবং পুরানে একাধিক গ্রন্থে উল্লেখিত আছে।এছাড়াও স্কন্দপুরাণেও এই নদীর মাহাত্ম্য সম্পর্কে অনেক কথা বলা হয়েছে।এমনকি এটাও বলা হয়ে থাকে যে গঙ্গা স্নান করলে মানুষের সব পাপ ধুয়ে যায়।তাই এই গঙ্গা নদীর পবিত্রতা সম্পর্কে বিশদে কিছুই বলার নেয়।তবে বিষয় হল আমরা গঙ্গাকে ভাগীরথীও বলি কিন্তু কেন গঙ্গা নদীকে ভাগীরথী বলা হয় সেটি অনেকে কাছেই

দুই শিল্পের মেলবন্ধন, সেতার এবং চিত্রকলার যুগলবন্দী "শ্রাবণ"

বর্ষার সঙ্গে সঙ্গীতের বরাবরই নিবিড় যোগ। এই বর্ষাসুন্দরীর জন্যই এবার অভিনব মেলবন্ধন ঘটবে সম্পূর্ণ ভিন্ন ধারার দুই শিল্পমাধ্যমের। উপলক্ষ কেবল অঝোর বৃষ্টিধারা! এই ১৪ আগস্ট বিড়লা একাডেমিতে সন্ধ্যায় ঘটবে এই অভূতপূর্ব মিলনপর্বটি। সেতার এবং চিত্রকলার যুগলবন্দিতে তৈরি হবে “শ্রাবণ”। বর্ষামুখর সন্ধ্যায় এইভাবে দুই ভিন্ন শিল্পের মিলে যাওয়া নিঃসন্দেহে একটা অভিনব প্রয়াস। কলকাতা সাক্ষী থাকবে এমন এক অনন্য সান্ধ্য মিলন উৎসবে!  শহরের দুই উজ্জ্বল সৃজনশীল শিল্পীর হাত ধরেই ঘটবে এই মহামিলন।

চীনা ঋনের নতুন শিকার নেপাল!

বিশ্বে এরকম ঘটনা খুব কমই দেখা যায় যেখানে একটি বড় দেশ ছোট একটি দেশের মিডিয়াকে জন সমক্ষে হুমকি দেয়। সম্প্রতি চীনের রাষ্ট্রদূত একজন নেপালি সাংবাদিককে প্রকাশ্যে হুমকী দেয় তাদের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই তথ্য ভাইরাল হয়ে গেছে। কিছুদিন আগে নেপালের এক সাংবাদিক চীনের দ্বিচারিতার কথা বিশ্বের সামনে তুলে ধরে। ওই সাংবাদিক জানান ঋনের ব্যাপারে চীন প্রথমে যে শর্ত বিশ্বের সামনে দেখায় সেটা সত্যি নয়। চীন ঋন

চীনকে জবাব দিতে ভারতবর্ষ এবার পাঁচ থেকে ছয়টি এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার তৈরি করতে চলেছে! জানুন বিস্তারিত

রাজেশ রায়:—- সম্প্রতি প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং জানিয়েছেন ভারত পাঁচ থেকে ছয়টি এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার তৈরি করবে। তিনি আরও বলেছেন ভারত খুব শীঘ্রই তৃতীয় এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার তৈরি শুরু করেবে যেটি ৪৫,০০০ টনের আইএনএস বিক্রান্ত এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ারের সিস্টার জাহাজ হবে। সিস্টার জাহাজ অর্থাৎ আইএনএস বিক্রান্ত ও তৃতীয় এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ারের ডিজাইন একই হবে কিন্তু ডিসপ্লেসমেন্ট ভিন্ন হবে। এই মহূর্তে ভারতীয় নৌবাহিনীতে দুটি এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার আছে আইএনএস বিক্রমাদিত্য যেটি ২০১৩ সালে রাশিয়া থেকে কেনা হয়

ভ্লাদিমির পুতিনের পর রাশিয়ার পরবর্তী রাষ্ট্রপতি কে!

গত মার্চ মাসে হওয়া রাশিয়ার নির্বাচনে ভ্লাদিমির পুতিন বিপুল ভোটে জয়ী হয়। যার অর্থ রাশিয়ার পঞ্চম রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন আরও ছয়বছর ক্ষমতায় থাকবে। পুতিনের বয়স এখন ৭১ বছর তাই ছয় বছর পরেও পুতিন রাষ্ট্রপতি থাকতে পারবে কীনা সেটা নিয়ে এখনই প্রশ্ন ওঠা শুরু হয়ে গিয়েছে। রাশিয়ার রাজনীতিতে ভ্লাদিমির পুতিনের থেকে বড় কেউ নেই। ভ্লাদিমির পুতিনকে নির্বাচনে পরাজিত করে রাষ্ট্রপতি হওয়ার ক্ষমতা রাশিয়াতে কারো নেই। তাই এটা নিশ্চিত যে পুতিন যতদিন

ইসলামাবাদ হাইকোর্টে স্বীকার। পাকিস্তান অকুপাইড কাশ্মীর একটি বিদেশী ভূমি!

পাকিস্তান সরকার সম্প্রতি তাদের হাইকোর্টে স্বীকার করেছে পিওকে বা পাকিস্তান অকুপাইড কাশ্মীর পাকিস্তানের অংশ নয় এটি একটি বিদেশী অঞ্চল। সরকারের এই মন্তব্যে পাকিস্তানের মিডিয়া কর্মীরাই অবাক হয়ে গেছে, তারা বুঝতে পারছেনা তাদের সরকার এই ধরনের মন্তব্য কীভাবে করতে পারে! পাকিস্তানের একজন প্রখ্যাত সাংবাদিক হামিদ মীরের একটি ভিডিও সামনে এসেছে যেখানে দেখা যাচ্ছে হামিদ মীর বলছে পাকিস্তান সরকার আদালতে জানিয়েছে আজাদ কাশ্মীর একটি বিদেশী অঞ্চল। হামিদ মীর আরও বলেছে যদি সরকার

রাম সেতু থেকে হনুমানের পায়ের ছাপ। বাল্মিকী রামায়নের নয়টি প্রমান

হিন্দু ধর্মের মহান ধর্মগ্রন্থ বাল্মিকী রামায়ন, যা যুগ যুগ ধরে অগনিত হিন্দু মানুষজনের মধ্যে প্রেরনার স্রোত হিসাবে কাজ করেছে। ভারতবর্ষের আত্মাস্বরূপ প্রভু শ্রীরাম শুধু ভারতবর্ষেই নয় বরং দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার বহু দেশেরই সংস্কৃতির সাথে জড়িত।  বাল্মিকী রামায়নের নয়টি বিশেষ প্রমান রয়েছে:—-  ১) রাম সেতু:—- বাল্মিকী রামায়ন অনুযায়ী মনে করা হয় ধনুষকোটি সেই জায়গা যেখানে প্রভু শ্রীরাম তার বানর সেনাকে সেতু নির্মানের কথা বলেছিলেন যাতে তিনি লঙ্কা যেতে পারেন। আমেরিকার মহাকাশ

জলবায়ু পরিবর্তন কি জাগিয়ে তুলছে বরফের নীচের ঘুমন্ত মহামারিকে?

নিউজ ডেস্ক: বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বিষয়টি আমাদের কাছে অজানা কোন বিষয় নয়। আর তার ফলে যে নানা ধরনের সমস্যা উৎপত্তি ঘটছে সেই বিষয়েও আমরা অবগত। আর এর ফলে সৃষ্ট সমস্যাগুলি মধ্যে অন্যতম হল মেরুতে জমাট বাঁধা বরফ গলছে। এই খবরগুলির তথ্য আমরা পত্রিকা, অনলাইনে শত শত খবর-ছবি আর ভিডিও র মাধ্যমে পেয়ে থাকি। আর এই যে মাধ্যমে আমাদের কাছে উষ্ণায়নের খবরগুলি পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে সেই মাধ্যমগুলিও কিন্তু বৈশ্বিক উষ্ণায়নেই ভূমিকা রাখছে।

আসার আগে সবাইকে এই সংকেত পাঠায় মৃত্যু! বলছে গরুঢ় পুরাণ

মাইকেল মধুসূদন দত্তের লেখা বিখ্যাত একটি লাইন “জন্মিলে মরিতে হবে,অমর কে কোথা কবে”। তাই যার জন্ম আছে তার মৃত্যুও নিশ্চিত। এই কথাটি চিরন্তন সত্য। তবে কার মৃত্যু কবে হবে তা কেউ বলতে পারে না। কিন্তু গরুর পুরান অনুযায়ী বলা হয় যে কোন ব্যক্তির জীবনে মৃত্যু কখনো আচমকা আসে না। মৃত্যু আসার আগে সেই ব্যক্তিকে জানান দেয় কিছু সংকেতের মাধ্যমে। বলা হয় মৃত্যুর আগে যমরাজি নাকি এইসব সংকেত পাঠান যা আমরা