ডিফেন্স

defence news

পৃথিবীর সবথেকে ভয়ংকরতম সাবমেরিন গুলির মধ্যে একটি আমেরিকার। নাম কি জানেন?

নিউজ ডেস্কঃ পৃথিবীতে এমন কিছু সাবমেরিন আবিষ্কার হয়েছে যা শত্রুপক্ষের মনে ভীত তৈরির জন্য যথেষ্ট। বিশেষ করে আমেরিকার বিরুদ্ধে লড়তে কোনও সময় পিছু পা হয়নি রাশিয়া। আর এমন কিছু রাশিয়ান সাবমেরিন আছে যা সমীহ করে চলে আমেরিকা। এই সাবমেরিনটি অন্যান্য সব সাবমেরিনের থেকে তুলনা কম শক্তিশালী হলেও।দ্রুত মিসাইল ছুড়তে পারে ক্ষমতা দিক থেকে সি উল্ফের মতো  মিসাইলও পিছিয়ে পরবে এই সাবমেরিনের কাছে। ভার্জিনিয়া ক্লাস (Virginia class): ভার্জিনিয়া সি উল্ফের মতো

প্রথম দিকে সারা পৃথিবীর কাছে কেন লুকিয়ে রাখা হয়েছিল ভয়ংকর ভারতের যুদ্ধবিমানকে?

নিউজ ডেস্কঃ মিগ ২৯। বর্তমানে পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ যুদ্ধবিমান গুলির মধ্যে একটি। প্রথমাবস্থায় এই যুদ্ধবিমান বিরাট ক্ষমতা না থাকলেও বর্তমানে এর আপগ্রেডেশানের ফলে এটির ক্ষমতা ভীষণভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে মিগের ইউ পি জি ভার্সন(ভারতের হাতে আসা)। তবে প্রথমের দিকে অর্থাৎ মিগ ২৯ তৈরি করাটা সারা পৃথিবীর থেকে লুকিয়ে রাখা হয়েছিল। ঠাণ্ডা যুদ্ধের সময় মিগ ২৯ এর প্রডাক্টশনের যাবতীয় তথ্য সোভিয়েত কঠোরভাবে গোপন রাখত। এমনকি মিগের কোম্পানীর দেওয়ালে সময়সূচি লেখা

একা ৪০ জনের বিরুদ্ধে লড়েছিলেন ভারতের এই সেনা জওয়ান

নিউজ ডেস্কঃ ভারতীয় সেনাবাহিনী যে সারা বিশ্বে সবথেকে প্রফেশানাল সেনাবাহিনী তা একাধিকবার বেশ কিছু রিপোর্টে বেড়িয়ে এসেছে। এবং সেনাবাহিনীর একাধিক রিপোর্টে বেশ কিছু তথ্য বেড়িয়ে এসেছে যা বেশ ভয়ংকর, অর্থাৎ ভারতের সেনাবাহিনী যেকোনও সময় বিপক্ষকে পরাস্ত করতে পারে তা আর নতুন করে কিছু বলার নেই। ভারতীয় গোর্খার এমন এক জওয়ান, নাম শুনলেই গায়ের শিহরণ হবে। পুরোটা সিনেমার গল্পের মত মনে হতে পারে। কিন্তু এর এক চুলও বানানো না। বিষ্ণুর শ্রেষ্ঠা।

ভারতবর্ষের দেশীয় প্রযুক্তির রণতরীর জন্য দেশীয় যুদ্ধবিমানকে বাছাই করার পথে সেনাবাহিনী

নিউজ ডেস্কঃ  সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২১ এর মধ্যেই ভারতবর্ষের হাতে আসতে চলেছে আরও এক যুদ্ধজাহাজ। দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই যুদ্ধজাহাজ ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি ট্রায়াল সম্পূর্ণ করেছে। আর এই জাহাজে কি ধরনের যুদ্ধবিমান রাখা হবে এই নিয়ে চিন্তাভাবনা ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। আর সেই কারনে বেশ কয়েকটি যুদ্ধবিমানের অফার ও পেয়ছে ভারতের নৌবাহিনী। নৌ সেনার তাদের বিমানবাহী জাহাজ জন্য পূর্বতন 57 যুদ্ধবিমান চাহিদা থাকলে তা কমিয়ে 36 করেছিল। এবার সেই সংখ্যা কমিয়ে

৪৪ সেকেন্ডে ১২ টি বিধ্বংসী মিসাইল লঞ্চ। কার্গিল যুদ্ধে শত্রুপক্ষের ঘাঁটি উড়িয়ে দিতে এই পদ্ধতি অবলম্বন করেছিল সেনাবাহিনী

নিউজ ডেস্কঃ ভারতের ডিফেন্সের ক্ষেত্রে যে বিশেষভাবে উন্নয়ন হচ্ছে তা একাধিকবার নজরে এসেছে। বিশেষ করে সাবমেরিন থেকে শুরু করে মিসাইল উৎপাদনের ক্ষেত্রে। একাধিকবার ভারী পাল্লার মিসাইল বহু বছর ধরেই ভারতে তৈরি হচ্ছে। ভারত প্রতিবছর পিনাকা রকেট উৎপাদন ক্ষমতা রেকর্ড হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০১৩ পর্যন্ত গড়ে  ১০০০ টি রকেট উৎপাদন হত বছরে তবে ২০১৪ সাল থেকে থেকে তা বৃদ্ধি পেয়ে ৫০০০ হয়েছে। অর্থাৎ ভারত এখন প্রতিবছর ৫০০০পিনাকা রকেট উৎপাদনে সক্ষম। প্রতিটি

ভারতীয় ফ্রন্টলাইন ইনফ্যন্ট্রি ট্রুপসদের জন্য বিধ্বংসী বন্দুক

নিউজ ডেস্কঃ ভারতের হাতে একের পর যুদ্ধাস্ত্র আসতে শুরু করেছে। শুধু তাই নয় প্রাচীন অস্ত্রশস্ত্র গুলিকেও এবার মডিফাই করা শুরু করা হয়েছে। একাধিক অস্ত্র ইতিমধ্যে আপগ্রেড করা হয়েছে। কিছুদিন আগে হ্যান্ড গ্রেনেড গুলিকে পরিবর্তন করা হয়েছিল। এবার ভারতের হাতে আসছে ৭২০০০ নতুন রাইফেল, ভারতীয় ফ্রন্টলাইন ইনফ্যন্ট্রি ট্রুপস পাবে এই SIG-716G2 প্যট্রল ব্যটেল রাইফেল।  আমেরিকা ছাড়াও সুইজারল্যান্ড, আর্জেন্টিনা, জর্ডান, ইংল্যান্ডের মতো দেশ এই রাইফেল ব্যবহার করে। ২০১০ সালে প্রথম সার্ভিসে আসে

পঞ্চম প্রজন্মের থেকেও একধাপ এগিয়ে যুদ্ধবিমান তৈরির পথে ভারতবর্ষ

নিউজ ডেস্কঃ চীন-ভারত সংঘর্ষের পর থেকে ডিফেন্সের দিকে অতিরিক্ত নজর দেবে তা স্বাভাবিক ব্যাপার। কারন আত্মনির্ভর ভারত গড়ার লক্ষ্যে ইতিমধ্যে একাধিক সুযোগ সুবিধা এবং একাধিক প্রকল্প নেওয়া হয়েছে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে। ইতিমধ্যে AMCA এবং ভারতের তেজাসের কথা সকলেরই জানা। পঞ্চম প্রজন্মের বিমান ভারত ২০২৪ র মধ্যে তৈরি করতে চলেছে তা একপ্রকার নিশ্চিত। এবার আরও বড় ব্যপার হল 5.5  প্রজন্মের প্রোজেক্টের দিকে অতিরিক্ত নজর দিতে শুরু করা হয়েছে। রোল্স রয়েসের

হেলিকপ্টার ক্রয় করার পথে ভারতবর্ষ। দেশীয় কোম্পানির থেকে নেওয়া হতে পারে?

নিউজ ডেস্কঃ ভারতবর্ষ এবার সমুদ্রে নিজেদের ক্ষমতা বাড়াতে চলেছে। আর সেই কারনে একাধিক ডিফেন্সিভ ইক্যুইপমেন্ট ক্রয় করবে। সেই কারনে ভারতীয় নেভি ১১১ টি নেভাল ইউটিলিটি হেলিকপ্টার টেন্ডার বের করেছে। আর সেখানে তারা হ্যালের তৈরি অ্যডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার (ALH) এর নেভাল ভার্সন (NUH)কে অফার করাছিল তবে তারা ভারতবর্ষের নেভি এই হেলিকপ্টারকে পছন্দ করেনি। কারন এই হেলিকপ্টারটি সমুদ্রে সার্চ এন্ড রেসকিউ অপারেশন করতে তেমন সফল হয়নি। এই হেলিকপ্টারটি হাই অল্টিটিউড অপারেশানের জন্য

ভারতবর্ষের কালির মতো ভয়ংকর অস্ত্রের মুখোমুখি করার মতো আদৌ কি কোনও কিছু আছে চীন এবং পাকিস্তানের?

নিউজ ডেস্কঃ কালি। ভারতের ডিফেন্স লাভাররা এই অস্ত্রের নাম জানেনা এমন খুঁজে পাওয়া বেশ মুশকিল, কারন এই অস্ত্রের ভয় পায় গোটা পৃথিবী। এই অস্ত্রের কারনেই চীন থেকে শুরু করে পাকিস্তান যথেষ্ট সমীহ করে চলে ভারতকে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে কালি কি অপারেশানাল? কালি কে নিয়ে রয়েছে একাধিক প্রশ্ন। কিন্তু আজ পর্যন্ত এর সঠিক উত্তর সেভাবে কেউ দিতে পারেনি। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা বা আকাশপথে হওয়া যে কোনও আক্রমণকে প্রতিরোধ করতেই

২০২০ তে প্রতিবেশি দেশের জঙ্গিদেরকেও শায়েস্তা করেছে ভারতীয় সেনা

নিউজ ডেস্কঃ ভারত যে প্রতিবেশি দেশকে সাহায্য করে তা একাধিকবার প্রমান পাওয়া গেছে। বেশ কিছুমাস আগে একাধিক দেশকে ডিফেন্সের একাধিক সরঞ্জাম দিয়ে সাহায্য করেছিল। কঙ্গোর উত্তর কিভুতে সসস্ত্র বিদ্রোহী দল “মাই মাই কিতেতে” ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে।২০২০ তে এই দলের স্বঘোষিত জেনারেল কিতেতে গুলি গোলায় মারা যায়,তার পর এই দলের ৩৯ জন বিদ্রোহী, তাদের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড সহ অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে ভারতীয় আর্মির হাতে আত্মসমর্পণ করে। মূলত এই বিদ্রোহী দলটি ঐ অঞ্চলে