February 11, 2024

ঘরোয়া উপায় কিভাবে মাথা ব্যথা করবেন?

আজকালকার ব্যস্ত জীবনে মাথাব্যথা হওয়াটা খুব একটা অবাস্তব কিছু নয়।  কিন্তু, অতিরিক্ত মাথা ব্যথা হলে তখন সমস্যার সৃষ্টি হয়। তবে মাথা ব্যথা যদি দিন দিন বাড়তেই থাকে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া বেদনা নাশক ওষুধ খাওয়া একদম উচিত নয় কারণ তাতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঘটতে পারে।  তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কি করে ঘরোয়া উপায় দূর করতে পারেন মাথা ব্যথা আপনি যদি খুব পরিমাণে ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোন ব্যবহার

ওজন কমাতে ব্যর্থ টি ব্যাগ

নিউজ ডেস্ক-  ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা- একটি গবেষণায় দেখা গেছে একটি ব্যাগে থাকে ক্যান্সার তৈরীর উপাদান এপিক্লোরাইডইন। টি-ব্যাগ জলে ডোবার পর এটি সক্রিয় হয়ে যায়। তাই নিয়মিত টি-ব্যাগের চা পান করলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও কিছু কিছু টি ব্যাগ লাইলন বা প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি হয় যা দেহের মধ্যে প্রবেশ করে ক্যান্সার সৃষ্টি করে।  টি ব্যাগের ভিন্নতা থাকে না- হোয়াইট, গ্রীন, ব্লাক ও ওংলো এই চার প্রকারের চা পাতা পাওয়া গেলেও

ঘুমের সমস্যা দূর করতে জুঁই ফুল, অ্যালভেরার গাছের ব্যবহার

নিউজ ডেস্কঃ অনিদ্রার সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে অবশ্যই ঘরের মধ্যে রাখুন এই গাছগুলি।এমন কিছু গাছ আছে যারা ভালো ঘুমাতে সাহায্য করে।যার ফলে দূর হয় অনিদ্রার সমস্যা।তবে এই গাছগুলি শুধুমাত্র ভালো ঘুমাতে সাহায্য করে না এছাড়াও আরও অনেক উপকারিতা আছে। তাহলে জেনে নেওয়া যাক এই গাছগুলি কি কি?  জুঁই গাছ  অনিদ্রার সমস্যায় দূর করতে ঘরে রাখুন জুঁই ফুলের গাছ।কারন জুঁই ফুলের গাছ থেকে নির্গত হওয়া প্রাকৃতিক সুগন্ধ যা  মস্তিষ্কে আরাম দিতে সাহায্য

চুল ঠিক রাখতে দারুন কাজ করে। হরিতকীর অসাধারন কিছু উপকারিতা

নিউজ ডেস্কঃ প্রাচীনকালে মুনি ঋষিরা এমন কিছু ফলের সন্ধান দিয়ে গিয়েছিলেন যা একাধিক কঠিন রোগের ওষুধ। আধুনিক প্রযুক্তির যুগে মানুষ সেসব ভুলতে বসেছে। তবে অনেকেরই জানা নেই যে এখনও এমন কিছু সেসব ফল পাওয়া যায় যার কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া অথচ একাধিক রোগ খুব সহজে সারাতে পারে। ১) হরিতকি অ্যানথ্রাইকুইনোন থাকার কারনে রেচক বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ।কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে হরিতকি।অ্যালার্জি দূর করতে হরিতকি বিশেষ উপকারি। ২) হরিতকি ফুটিয়ে সেই জল খেলে অ্যালার্জি কমে

কানাডার মত দেশগুলিতে কেন সরিষার তেল ব্যবহারে বিধিনিষেধ রয়েছে জানেন?

নিউজ ডেস্ক – ভারতে রান্নার অন্যতম একটি উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয় সরিষার তেল। এটি খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি করতে সহায়ক। সে কারণেই অধিকাংশ মানুষের খাদ্যের প্রথম তালিকায় থাকে এই তেল। কিন্তু আমেরিকা ইউরোপ এবং কানাডার মত দেশগুলিতে খাদ্য ও ঔষধ তৈরিতে সরিষার তেল ব্যবহারে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সেখানকার প্রশাসন।  যদিও এর জন্য রয়েছে বেশ কিছু কারণ।  এককথায় সরিষার তেল সরিষার গাছের বীজ থেকে তৈরি হয়। এই তেলের ঝাঁঝালো গন্ধ ও তীব্র

১ টুকরো বরফই যথেষ্ট আপনার ঘুম ঠিক করার জন্য

নিউজ ডেস্কঃ বর্তমান দিনে নানা কারনে মানুষের মধ্যে মানসিক চাপের সমস্যা দেখা দিচ্ছে।যার ফলে আমাদের শরীরের উপর মারাত্মক ক্ষতিকারক প্রভাব পরে।কারন এই মানসিক চাপের কারনে আমাদের শরীরের মধ্যে বাসা বাঁধে একাধিক রোগ যেমন- হজমের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা, অনিদ্রা, স্নায়ুর সমস্যা ইত্যাদি।তাই মানসিক চাপ মানুষের কাছে একটি বড় সমস্যার কারন হয়ে উঠে।এই জন্য দরকার সবাই আগে নিজেকে মানসিক চাপ মুক্ত রাখার।কিন্তু কিভাবে? বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই এই সমস্যা দূর করার

পেয়ারা গাছ পরিচর্যা কিভাবে করবেন?

নিউজ ডেস্ক:পেয়ারা এমন একটি ফল যার মধ্যে রয়েছে প্রচুর স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং এর পাশাপাশি খেতে খুব সুস্বাদু। এইজন্য বাজারে পেয়ারার চাহিদা অনেক। তাই দেশের প্রচুর কৃষকরা পেয়ারা চাষ করে।পেয়ারা স্থান দেশে উৎপাদিত ফলের  মধ্যে চতুর্থ। সাধারণত জুন থেকে জুলাই মাসের মধ্যে পেয়ারা গাছ লাগানো হয় কিন্তু যেসব জায়গায় সেচের ব্যবস্থা নেই সেসব জায়গায় ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চের মধ্যে এই কাজ রোপন করা হয়। সেক্ষেত্রে এই সময় পেয়ারা গাছের ফলন ভাল হবার

গনেশকে সবার আগে কেন পূজা করা হয় জানেন?

নিউজ ডেস্কঃ হিন্দুধর্ম অনুসারে ৩৩ কোটি দেবতা আছে যাদের আলাদা আপার ক্ষমতার অধিকারি। যেমন – সূর্যদেব আমাদের আলো দেন, বরুণদেব জল বর্ষণ করেন এবং জীবের প্রাণ রক্ষার্থে পবনদেব ইত্যাদি শক্তিশালী অনেক দেবতা আছেন। এছাড়াও ব্রহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বর যাদেরকে আমরা শক্তি আধার বলে জানি তাদের আগেও কেন গণেশ পূজা করা হয় জানেন কি? পৌরাণিক কথা অনুযায়ী, প্রাচীনকালে দেবলোকে একবার  দেবতাদের সভা হয়েছিল এবং সেখানে  প্রসঙ্গ উঠেছিল যে কে শ্রেষ্ঠ? তখন কে 

রাধারানীর মৃত্যু নাকি হয়নি!

শ্রীকৃষ্ণের কাছে দুটি জিনিস সবচেয়ে প্রিয় ছিল যেটা হল বাঁশি এবং রাধা। আর শ্রীকৃষ্ণের এই বাঁশির শব্দ শুনেই রাধা শ্রীকৃষ্ণের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে চলে আসতেন আর এই কারনেই শ্রীকৃষ্ণ তার বাঁশিটিকে সব সময় নিজের কাছেই রাখতেন।তাই শ্রীকৃষ্ণ ও রাধার প্রেমের প্রতীক হিসাবে গণ্য করা হয় এই শ্রীকৃষ্ণের বাঁশিটিকেই। রাধারানীর মৃত্যু হয়েছিল নাকি হয়নি এবং মৃত্যু হলেও কিভাবে হয়েছিল এই নিয়ে রয়েছে নানান ধরনের মতামত।আর এই সব মতের মধ্যে একটি হল

বৃন্দাবনে সত্যি কি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের উপস্থিতি বোঝা যায়?

নিউজ ডেস্কঃ বৃন্দাবনকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের লীলাভূমি বলা হয়।এই মন্দিরটি এমন একটি মন্দির যেখানে আজও প্রতিটি স্থানে যেন বিরাজ করে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এমনই অনুভব করে ভক্তরা।তবে এটিকে আমরা শুধু অনুভুতি বললে চলবে না কারন  বলা হয় যে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের যে বৃন্দাবন  বিরাজ করে তার প্রমান পাওয়া যায় প্রতিটি রাতে। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের লীলাভূমি বৃন্দাবন সকল ভক্তে কাছে একটি আকর্ষণীয় তীর্থস্থান।বৃন্দাবন অতি প্রাচীন এবং অসাধারন মন্দির বাকে বিহারি মন্দির। অসাধারন কারুকার্য রয়েছে পুরো