নিউজ ডেস্ক-
- পনিরে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন- পনিরের প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে । এই প্রোটিন খুব সহজে হজম হয়ে যায়। প্রোটিন শরীরে শক্তি যোগাতে ও শারীরিক গঠন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাই শরীরের জন্য প্রোটিন খুবই জরুরী, যা পানির এর মধ্যে পাওয়া যায়।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়- কয়েক ধরনের পনিরের প্রচুর পরিমাণে জিংক থাকায়, জিংক দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়াও পনিরে থাকে কিছু ব্যাকটেরিয়া যা হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
- ফ্যাট নিয়ন্ত্রণ- পনিরে কিছু পরিমাণে ফ্যাট থাকে যা দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। তাই পরিমাণ মতো পনির খেলে শরীর সুস্থ্য ও ফ্যাট নিয়ন্ত্রণে থাকে।
- শরীরে কার্বোহাইড্রেট পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়-
কিছু বিশেষ জাতীয় পনিরে থাকে কার্বোহাইড্রেট। এই কার্বোহাইড্রেট শরীরে শক্তি উৎপাদন করে ও শরীর সচল রাখে। তাই শরীর সচল রাখতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমান বেশী সেই জাতীয় পনির খাওয়া উচিত।
- হাড় মজবুত রাখে-
পনিরে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকায় এটি হাড় মজবুত রাখে। এছাড়াও অনেক ধরনের পনির পাওয়া যায় যাতে ভিটামিন বি ও বি কমপ্লেক্স প্রচুর পরিমাণে থাকে। তাই হাত শক্ত রাখতেই এই জাতীয় পনির খাওয়া আবশ্যক। এছাড়াও বাচ্চাদের জন্য পনির খুবই উপকারী এটি তাদের শারীরিক গঠন ও বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
- হার্টের পক্ষে উপকারী-
পনির হার্টের জন্য খুবই উপকারী। পনিরের থাকা ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও উপকারী ফ্যাট ম্যাগনেসিয়াম কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমকে ভালো রাখে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন পরিমিত পনির খেলে উপকার পাওয়া যাবে।
- মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে-
পনিরে অল্প পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম থাকে যা মস্তিষ্ককে এক ফুরফুরে মেজাজ দিতে সক্ষম। মানসিক চাপ বা উদ্বেগ কমানোর জন্য তাই পনির এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- ক্যান্সার প্রতিরোধে সক্ষম-
পনির এর মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে লাইলোনিক অ্যাসিড ও স্ফিনজোলিপিড যা ক্যানসার প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি