January 7, 2024

মেদ কমাতে সাহায্য করে। কালো জিরার অসাধারণ কিছু কার্যকারিতা

নিউজ ডেস্কঃ বাঙালির খাওয়ারে এমন কিছু ব্যবহার করা হয়ে থাকে যা অনেকেই বুঝে পায়না যে কেন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ঠিক তেমনই একটি শস্যদানা হল কালজিরা। একাধিক গুনে সমৃদ্ধ এই কালোজিরা শরীরের একাধিক রোগ সারাতে সাহায্য করে থাকে। স্মরণশক্তি বৃদ্ধিতেঃ কালো জিরা মস্তিষ্কের রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি করে।প্রতিদিন নিয়ম করে আধা চা চামচ কাচা কালো জিরা অথবা ১ চা চামচ কালো জিরার তেল খান। চুল পড়া রোধঃ কালো জিরা চুলের গোঁড়ায় পুষ্টি

ত্বকের সৌন্দর্যতা হ্রাস করতে পারে। পেয়াজের অসাধারন কিছু উপকারিতা

 নিউজ ডেস্ক: তেলে ঝোলের রান্না করতে পেঁয়াজ ছাড়া হয়না। তাই পেঁয়াজ লাগেই।রান্নার ক্ষেত্রে পেঁয়াজের ব্যবহার আমরা সবাই জানি কিন্তু আপনারা কি জানেন যে রান্না ছাড়াও পেঁয়াজের নিজস্ব কিছু গুণ আছে যা আমাদের অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে। কারণ পিয়াজের মধ্যে থাকে এমন কিছু উপাদান যা আমাদের শরীরের পক্ষে উপকারী।তাই জেনে নিন এই পেঁয়াজের কিছু উপকারিতা সম্পর্কে। ১। যাদের ব্রণের সমস্যা আছে তাদের জন্য পেঁয়াজ ভীষণ উপকারী। কারণ পেঁয়াজ

কেন দেবাদিদেবের পূজাতে তুলসি পাতা ব্যবহার করতে নেই?

নিউজ ডেস্কঃ হিন্দুশাস্ত্র মতে, যেকোনো পূজা সম্পূর্ণ করতে তুলসি পাতা লাগে। তাই পূজার ক্ষেত্রে তুলসি পাতার ব্যবহারে মাহাত্ম আমরা সবাই জানি।কিন্তু আপনারা একটা বিষয় জানলে অবাক হবেন যে যেই পাতা ছাড়া কোন দেব্দেবতাদের পূজা সম্পূর্ণ হয় না সেই পাতার ব্যবহার করা নিষেধ আছে দেবাদিদেব মহাদেবের পূজাতে।নিশ্চয় ভাবছেন যে কেন মহাদেবের পূজাতে তুলসি পাতা ব্যবহার করা নিষেধ? এই নিয়ে কি বলছে পুরান?   পৌরাণিক কাহিনী অনুযায়ী, দেবী তুলসি ছিলেন শঙ্খচূড় নামক এক

পৃথিবীর কোন শহরকে পাপের শহর বলে জানেন?

নিউজ ডেস্কঃ কেমন হয় যদি এমন কোন শহরে আপনাকে পাঠানো হয়,যেখানে আপনি যা ইচ্ছা তাই করতে পারবেন।যেখানে যেমন খুশি সেজে  ঘুরে বেড়াতে পারবেন,যা ইচ্ছা তাই খেতে পারবেন? ভাবছেন ,এমন ও কোন শহর পৃথিবীতে আছে নাকি?হ্যাঁ, যা খুশি তা করতে পারার এই শহরের নাম হল লাস ভেগাস। যা কিনা সিন সিটি বা পাপের শহর নামে ও পরিচিত। কথায় আছে “হোয়াট হাপেন্স ইন ভেগাস স্টেস ইন ভেগাস।” এই লাইনটি ভেগাস এর আধুনিক

ভারতবর্ষের কোন ৫ টি মন্দিরে মহিলাদের প্রবেশে বাঁধা রয়েছে জানেন?

ঈশ্বরের আশীর্বাদ পাওয়ায় আশায় সকল মানুষ ঈশ্বরের দর্শন বিভিন্ন ধার্মিক জায়গায় যায়।বলা হয়ে থাকে যে ভগবানের কাছে তার সকল ভক্তরা সমান। কিন্তু তাও কিছু কিছু মন্দির আছে যেখানে  মহিলাদের প্রবেশ নিষিদ্ধ  কিন্তু পুরুষদের প্রবেশাধিকার আছে। তবে কেন ভগবানের দর্শনে এইধরনের ভেদাভেদ নারী ও পুরুষদের মধ্যে। এবং কোন কোন মন্দিরে এই রকম নিয়ম আছে জেনে নিন। ১. লর্ড আয়াপ্পার মন্দির,শবরীমালা : এই মন্দিরে দেবতা আয়াপ্পার পূজা করা হয়। বলা হয় যে

ভগবান শিবের রাক্ষস পুত্রের নাম কি জানেন?

নিউজ ডেস্কঃ জলন্ধর যিনি ছিলেন একটি রাক্ষস। তবে আশ্চর্যের বিষয় হল জলন্ধর রাক্ষস হওয়া সর্তেও তাকে কেন দেবাদিদেব মহাদেবের পুত্র বলা হয়ে থাকে? তাহলে জেনে নিন দেবাদিদেব মহাদেবের রাক্ষস পুত্রের সম্পর্কে। একবার ইন্দ্র গুরু ব্রহ্মার সাথে শিবের দর্শনে কৈলাসে যান। এটি জানতে পেরে মহাদেব ইন্দ্রের পরীক্ষা নেওয়ার জন্যে একটি ঋষির বেশ ধারন করলে এবং তাদের পথের মাঝে বসে পড়লেন। তখন ইন্দ্রে তিনি কে জিজ্ঞাসা করলেও উত্তর না পাওয়ায় ইন্দ্র রেগে

গাড়িতে হেডলাইট রঙ কেন হলুদ জানেন?

নিউজ ডেস্ক – গোটা পৃথিবীতে নানা রঙের সম্ভার রয়েছে। এছাড়াও রামধনুতে রয়েছে সাতটি রং। কিন্তু এত রঙ থাকতেও শুধুমাত্র হলুদ রঙের ব্যবহার করা হয় কেন গাড়ির হেডলাইট গুলিতে! এর উত্তর দিতে গেলে কিছুটা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার প্রয়োজন।  ছোটবেলায় বিজ্ঞানের পাতায় কমবেশি সকলেই পড়েছে যে রামধনুর সাতটি রং এর মধ্যে একমাত্র হলুদ রং সবচেয়ে প্রখর। অর্থাৎ সব রংকে ভেদ করে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে হলুদ। অন্যদিকে পরীক্ষা করে প্রমাণিত হয়েছে যে কুয়াশাচ্ছন্ন দিনে

ওড়িশার কোনারক মন্দিরে পুজো কেন করা হয় না?

নিউজ ডেস্কঃ ওড়িশায় অবস্থিত কোনারক মন্দির একটি বহু প্রচিন সূর্য মন্দির হওয়া সত্ত্বেও সেখানে কেন পূজা করা হয় না? এই প্রশ্নটি সবার মনে আসায় স্বাভাবিক। জেনে নিন কেন ওড়িশা এই মন্দিরে পুজো হয় না। কোনারক মন্দির হল একটি বহু প্রাচীন সূর্য মন্দির। এই মন্দিরটি ১২৫০ সালে রাজা নরসিংহদেব নির্মাণ করেন। এই মন্দিরটি ওড়িশা ও দ্রাবির সংমিশ্রণে ধূসর বেলে পাথর দিয়ে বিশাল রথের আকারে তৈরি হয়েছিল। এই মন্দিরটির নির্মাণ কাজের সময়

গণেশকে কেন গনপতি বলে জানেন?

নিউজ ডেস্কঃ গণেশ হলেন দেবাদিদেব মহাদেব এবং দেবী পার্বতীর পুত্র।যিনি সব দেবতাদের আগে পূজা পান তাঁকে আমরা সিদ্ধিদাতা এবং গণপতি বলে থাকি।কিন্তু গণেশকে কেন গনপতি বলা হয় সেটা জানেন কি? পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, পার্বতী নিজের গাত্রমল থেকে একটি সুন্দর ও পূর্ণাঙ্গ পুতুল নির্মাণ করে এবং  তাতে তিনি  প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর পার্বতী তাকে নিজের স্নানাগারের দ্বাররক্ষকের দায়িত্ব দেন। এরপর একদিন শিশুটিকে  দ্বার রক্ষা করার দায়িত্ব দিয়ে  মাতা পার্বতী  স্নান চলে

তুলসী দেবীকে অভিশপ্ত এবং কলঙ্কিত কেন হতে হয়েছিল?

নিউজ ডেস্ক: হিন্দু শান্ত্র অনুযায়ী তুলসিদেবী হলেন অত্যন্ত পবিত্র একটি দেবী। প্রত্যেক হিন্দু বাড়িতে সকাল সন্ধ্যা মেয়ে-বৌমারা তুলসীমঞ্চে ধুপ প্রদীপ দিয়ে তুলসী দেবীর পূজার্চনা করে থাকে।তিনি ছিলেন বিষ্ণু ভক্ত এবং পুরাণ অনুযায়ী বৃন্দা নামে পরিচিত তুলসী দেবী ছিলেন বৃন্দাবনে রাধা কৃষ্ণের নিত্য সেবিকা। কিন্তু আপনারা কি জানেন যে দেবীকে আমরা পবিত্র  বলে মনে করা তাকে এই   মর্তলোকে এক অভিশাপের কারনে জন্ম গ্রহন করতে হয়েছিল? এমনকি  তাকে কলঙ্কিতও হতে হয়েছিল।কিন্তু