এনিমিয়া প্রতিরোধ করে। আতা ফলের অসাধারন কিছু কার্যকারিতা

নিউজ ডেস্কঃ আতা ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা একটি উন্নতমানের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, এবং ফ্রি র‍্যাডিক্যাল নিয়ন্ত্রণে রক্ষা করে।এছাড়া ত্বকে বার্ধক্য বিলম্বিত করে।

এতে উপস্থিত ভিটামিন এ চোখ, চুল ও ত্বকের পক্ষে খুবই উপকারি।

আতা ফলে ম্যাগনেসিয়াম মাংসপেশির জড়তা দূর করে এবং হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।

আতা উপস্থিত পটাশিয়াম ও ভিটামিন বি৬ রক্তে উচ্চচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।

এর খাদ্যআঁশ হজমশক্তি বৃদ্ধি করে ও পেটে সমস্যা দূর করে।

আতা ফলে খাদ্য উপাদান এনিমিয়া প্রতিরোধ করে।

আতা ফল ত্বকে বার্ধক্য বিলম্বিত করে।

আতা ফলের শাসের রস রক্তের শক্তি বৃদ্ধিকারক হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

আতা গাছের শেকড়ের ছাল আমাশয়ের ওষুধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

অপুষ্টিজনিত সমস্যায় আতাফলের রসের সঙ্গে দুধ মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।

আতা গাছের পাতার রস উকুননাশক হিসাবে ব্যবহৃদ হয়।

রক্তে বল কমে গেলেঃ যদি শ্লেষ্মাবিকারের কোনো ব্যাধি না থাকলে পাকা আতারফলের শাসের রস ২/৩ চা চামচ করে সকালে ও বিকালে ২ বার খেলে রক্তে নিস্তেজ ভাবটা সেরে যায়।যদি রস করা সম্ভব জ্য না তাহলে পাকা আতা এমনি খেলেই কাজে দেবে।

ফোঁড়ায়ঃ যে ফোঁড়া দড়কচা যাকে বলে পাকছেওনা বসছেওনা।না কাঁচা না পাকা এক্ষেত্রে আতার বীজ বা পাতা বেটে সামান্য লবণ মিশিয়ে প্রলেপ দিলে ফোঁড়া পেকে ফেটে পুঁজ বের হয়ে যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *