ওয়েব ডেস্কঃ কাঁচা হলুদ একটি প্রাকিতিক অ্যান্টিসেপ্টিক। তাই কাটা বা পোড়া জায়গায় হলুদ বাটা লাগালে অনেক উপকার পাওয়া যায় ও তাড়াতাড়ি ব্যাথা এবং দাগের উপশম ঘটে।
হলুদ যখন ফুলকপির সাথে মিলিত হয় তখন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং বিদ্যমান প্রোস্টেট ক্যান্সারের বৃদ্ধি বন্ধ করে দেয়।
স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধকারী ও অন্ত্রের ক্যান্সার নিরাময়কারী।
মেলানোমা প্রতিরোধ এবং আত্মহত্যা করতে মেলানোমা কোষ বিদ্যমান হতে পারে।
শিশুদের লিউকেমিয়া ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।
হলুদের প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য বাত এবং ফোলান বাত এর জন্য এটি প্রাকৃতিক চিকিৎসা।
হলুদ কেমো ড্রাগ এর প্রভাব এবং তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হ্রাস করে।
গবেষণায় দেখা গেছে হলুদ অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার উপশমে চমৎকার কাজ করে।
টিউমার হওয়া বন্ধ ও নতুন রক্ত উৎপাদন বৃদ্ধি করে দেয়।
হলুদের গাঠ পিষে ঘিয়ে ভেজে চিনি মিশিয়ে কিছুদিন খেলে (নিয়মিত) ডায়াবেটিস সারে। প্রমেহও সারে।
এটি চর্বি বিপাকে সাহায্য করে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ করে।
দীর্ঘ বিষণ্ণতা জন্য একটি চিকিৎসা হিসাবে চীনা দেশে হলুদের ওষুধ ব্যবহার করা হয়।
যেকোনো চর্মরোগের জন্য হলুদ অনেক উপকারী। কাঁচা হলুদের সাথে কাঁচা দুধ মিশিয়ে শরীরে মাখলে একজিমা, অ্যালার্জি, চুলকানির থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
হলুদের অন্য এক উপাদান পলিফেনল চোখের অসুখ ক্রনিক অ্যান্টিরিয়া ইউভেইটিস সারাতে কার্টিকোস্টেরয়েডের কাজ করে। উল্লেখ্য, এই রোগের প্রকোপের চোখ প্রচন্ড জ্বালা ও প্রদাহ দেখা যায়।
হলুদের মানসিক অবসাদ রোধ করতে ব্যবহৃত অ্যান্টি ডিপ্রেস্যান্টের কাজও করে। এছাড়া এই উপাদানে রয়েছে অ্যাস্পিরিনের গুন। এর প্রয়োগে ভ্যাস্কুলার থ্রম্বোসিস আক্রান্ত রোগীর রক্তের ঘনত্বের পরিমান নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
হলুদের মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ লবণ, ফসফরাস, ক্যালশিয়াম, লোহা প্রভৃতি নানা পদার্থ রয়েছে। তাই হলুদ খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।