নিউজ ডেস্কঃ আম। ভারতবর্ষের অন্যতম বিখ্যাত ফল। একাধিক প্রজাতির আম পাওয়া যায়। শুধুতাই নয় স্বাদে গন্ধে পৃথিবী বিখ্যাত এই আম।
অ্যান্টি অক্সিডেন্টঃ কাঁচা আমে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট জ্যাকসিনটিন আছে যা আমাদের চারপাশে দূষিত ক্ষতিকর প্রভাব কমায়।এমনকি এটি শরীরে সুস্থ কোষ তৈরি করতে সাহায্য করে।
বয়েসের ছাপ দূর করতেঃ কাঁচা আমে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট গুনের কারনে এটি বয়স বাড়ার প্রক্রিয়াকে ধীর করে। এটি ত্বকের রিংকেল দূর করে দ্রুত বার্ধক্য প্রতিরোধ করে।এমনকি এটি নতুন কোলাজেন তৈরি করে।ত্বককে সজীব করে।
রক্তের সমস্যা দূর করেঃ কাঁচা আম রক্তের সমস্যা রোগের চিকিৎসায় উপকারি।এটা রক্তনালির স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করে নতুন রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে।
গাম ডিজিজঃ অনেকের মাড়ি ও গাম দিয়ে রক্ত পরে।কাঁচা আমে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি আছে।যা গামকে সুস্থ রক্তপাত বন্ধ করতে সাহায্য করে।
গর্ভবতী নারীদের জন্যঃ গর্ভবতী নারীদের মনিং সিকনেস একটি সাধারন ঘটনা।কাঁচা আম গর্ভবতী নারীদের সকালের শারীরিক দুর্বলতা ও বমি বমি ভাব প্রতিরোধ করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেঃ কাঁচা আমে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি ভিটামিন এ এবং ২৫ ধরণের ক্যারোটিনয়েড আছে।যা ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালি করে।ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
হজমে সহায়তা করেঃ বুক জ্বালাপোড়া করলে কাঁচা এক চিবিয়ে খান।এটি পরিপাকতন্ত্রে আসিডের পরিমান কমায়।যার ফলে বুক জ্বালাপোড়া কমে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনেঃ কাচা আমে পটাশিয়াম আছে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে।এছাড়া এটি রক্তনালীর স্থিতিস্থাপকতা বাড়ায়।ফলে রক্তচাপ স্থিতিশীল হয়।
লিভার সুরক্ষায়ঃ আম পিত্ত অ্যাসিডের পরিমান বৃদ্ধি করে লিভারকে সুরক্ষা করে।এটি শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিয়ে লিভার সিস্টেমকে উন্নত করে।