September 2023

মাঝে মাঝে উপোষ করলে পাকস্থলি বিশ্রাম পায়। উপোষ করা কতোটা উপকারী?

ওয়েব ডেস্কঃ মাঝে মধ্যেই আমরা খেয়াল করে থাকি যে আমাদের মা কাকিমারা বা দিদা। ঠাকুমারা উপোষ করে থাকেন। জিজ্ঞাসা করলে নানারকম প্রচলিত গল্প বা পুরানের কথা শুনিয়ে দেন। আর তাতে আমাদের মনের জিজ্ঞাসু অনেকটা মিটলেও পুরোটা মেটেনা। তবে একটা কথা ঠিক যে আগেকার দিনের মণি ঋষিরা যেসব নিয়ম বের করে গেছেন তাঁর পেছনে ছিল যুক্তিযুক্ত বৈজ্ঞানিক কারন। মাঝে মাঝে উপোষ দিলে পাকস্থলি বিশ্রাম পায় এবং তার কর্মশক্তিও অক্ষুণ্ণ থাকে। চন্দ্র

নিম পাতা ভালো করে বেটে কোনও আঘাতজনিত ক্ষত বা কীটপতঙ্গের ক্ষততে লাগালে তা দ্রুত সেরে ওঠে। নিমপাতার উপকারিতা

ওয়েব ডেস্কঃ নিম গাছ। এমন এক গাছ যার পাতা থেকে শুরু করে শিকড় রোগ সারাতে এক অব্যর্থ ভুমিকা নেয়। বিশেষ করে যেকোনো ধরনের জটিল রোগের ক্ষেত্রে নিমের জুড়ি মেলা ভার। প্রতিনিয়ত নিম পাতা খেলে কোনও দুরারোগ্য ব্যাধি আপনাকে কোনোদিন ছুঁতে পারবেনা। দীর্ঘ ৫ হাজার বছর ধরে এই নিম মানব জাতির কল্যানে কাজে লেগে আসছে। বিশেষজ্ঞদের মতে নিমে আছে ১৩০ টি রোগের ওষুধ। নিম পাতা ভালো করে বেটে কোনও আঘাতজনিত ক্ষত

পিত্তপাথর গঠনে সহয়তা করে। তেতুলের একাধিক অপকারিতা

নিউজ ডেস্কঃ তেতুল। নামটা শুনলেই জিভে জল আসে। আসলে টক ব্যাপারটা এমনই যে নাম শুনলেই জিভে জল চলে আসে। তারপর আবার তেতুল। আর এই তেতুলের যে একাধিক অপকারিতা আছে তা অনেকেরই অজানা। ১। হাইপোগ্লাইসেমিয়া সম্ভবনার বৃদ্ধিঃ অতিরিক্ত পরিমানে তেঁতুল খেলে রক্তের সিরাম গ্লুকোজের মাত্রা কমে যায় যার ফলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া হয়। অতিরিক্ত পরিমানে তেঁতুল গ্রহন করলে  শরীরে গ্লুকোজের ঘাটতি হওয়ার সম্ভবনা দেখা দিতে পারে। তাই প্রতিদিন ১০ গ্রাম তেঁতুল গ্রহণের পরামর্শ

ডাবের জল নিয়মিত খেলে খুব সহজেই এড়ানো যায় কিডনির বিভিন্ন সমস্যা।কিন্তু জানেন কি?

নিউজ ডেস্কঃ ডাবের জল খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি এর উপকারিতা ও নেহাত কম নয়। তীব্র গ্রীষ্মের দাহনে ডাবের জলের থেকে বেশি ভালো আর কিছু হতে পারে কি?ছোট থেকেই বড়দের কাছেই হোক বা বর্তমানে বিভিন্ন বিশেষজ্ঞের কাছে,আমরা প্রত্যেকেই প্রায় জানে ডাবের জল খাওয়ার উপকারিতা। শরীরকে যেমন বেহারাম তেমনই শরীরকে সুস্থ ও সচল ও রাখে। কিন্তু এই ডাবের জল ই কখনো কখনো ক্ষতিকারক হয়ে ওঠে আমাদের শরীরের জন্য। ডাবের জল নিয়মিত খেলে

চা ও কফির মধ্যে কোনটি বেশি ভালো?

নিউজ ডেস্কঃ বাঙালির চা প্রীতির কথা অজানা নেই কারোরই। চা ছাড়া বাঙালির জীবন প্রায় অচল বললেই চলে। সকালে ঘুম থেকে উঠেই হোক বা বিকেলে আড্ডার আসর দিনে একবার চা তো লাগেই। তবে ,শুধু বাঙালি নয় ভারতসহ বিশ্বের প্রায় সব দেশেই চা একটি খুব ই পছন্দের  পানীয় । কিন্তু বর্তমানে বাঙালির এই প্রিয় চা এর স্থান কিছুটা হলেও দখল করে নিচ্ছে কফি। আর এখানেই আসে অনেকের প্রশ্ন। চা ও কফির মধ্যে

প্রতিটি আমড়ায় তিনটি আপেলের সমান পুষ্টি রয়েছে

আমরা সবাই কমবেশি টক জাতীয় খাবার বানানোর জন্য আমড়া ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু জানেন কি আমড়ায় রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ, বিশেষ করে এর খোসাতে।  চলুন জেনে নিই আমড়ার গুণাগুণ- প্রতিটি আমড়ায় তিনটি আপেলের সমান পুষ্টি রয়েছে। কাঁচা অবস্থায় এটি টক থাকে, পেকে গেলে টকভাব খানিকটা চলে যায়। এই ফলটি কাঁচা-পাকা, রান্না করে কিংবা আচার বানিয়ে খাওয়া হয়।  আমড়ায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও ক্যালসিয়াম আছে। আমড়া রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে

রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে যেসকল ফল

বর্তমান পৃথিবীতে নানান ধরনের অসুখ দেখা যায়। তার মধ্যে ডায়াবেটিস একটি অন্যতম অসুখ। বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু ঘটায় এরকম প্রধান পাঁচটি কারণের মধ্যে ডায়াবেটিস অন্যতম। পৃথিবীতে প্রতি ১০ সেকেন্ডে একজন ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষ মারা যায় এবং প্রতি ১০ সেকেন্ডে দুইজন ডায়াবেটিস রোগী সনাক্ত করা হয়।  তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে এটি নিয়ন্ত্রণে রেখে সুস্থ জীবনযাপন করা যায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন ফল: আঙুর           আঙুরের মধ্যে থাকা ফাইটোকেমিক্যাল রেসভারেট্রল রক্তে গ্লুকোজের

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। পানের অসাধারন কিছু উপকারিতা

প্রধানত দক্ষিণ এশিয়া, উপসাগরীয় অঞ্চলের দেশসমূহ, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মানুষ পান খায়। কেবল স্বভাব হিসেবেই নয়, বাংলাদেশে ঐতিহ্যগতভাবে সামাজিক রীতি, ভদ্রতা এবং আচার-আচরণের অংশ হিসেবেই পানের প্রচলন চলে আসছে। কিন্তু এই পানের অনেক উপকারিতা রয়েছে। চলুন জেনে নিই পানের উপকারিতা গুলি-  রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। পান খেলে আমাদের মুখের স্বাদ ফিরে আসে।  গলার সমস্যার জন্য পান খুব উপকারী। আওয়াজ পরিস্কার করতে সাহায্য করে। হজম শক্তি বাড়ায়।

কিন্তু কেন ফাস্টফুড ক্ষতিকর জেনে নিন?

কিন্তু কেন ফাস্টফুড ক্ষতিকর জেনে নিন বার্গার, স্যান্ডউইচ, পেস্ট্রি, কেক, বিস্কুট, শিঙাড়া,  মুখরোচক সব খাবার ফাস্টফুড নামে পরিচিত। চটজলদি খিদে মেটালেও এসব খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এই তথ্য সবার জানা। তবে মুখরোচক ফাস্টফুড ঠিক কতটুকু ক্ষতিকর এই তথ্য অনেক সময় আমাদের মাথায় থাকে না। ওজন বাড়ার সমস্যা, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, পেটের সমস্যাসহ নানা ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরির প্রধান কারণ ফাস্টফুড ও সফ্ট ড্রিংক্স- এর আসক্তি।                        ফাস্টফুড অসম্পৃক্ত চর্বি বা ট্রান্স ফ্যাটসমৃদ্ধ। এ