চীনের তবেদারি করা নেপাল আঁটকে যাবে কলকাতাতেই

নিউজ ডেস্কঃ নেপাল এমন একটি দেশ যারা কোনো পরাশক্তির অধিনে ছিল না।তাই নেপালের কোনো স্বাধীনতা দিবস নেই।পৃথিবীর প্রায় সব দেশে পতাকার আকৃতি আয়তকার হলেও নেপালের পাতাকা ভিন্ন ধরনের।নেপালের পতাকার আকৃতি হল দুটি ত্রিভুজ যার উপরে আছে চাঁদ এবং নিচে আছে সূর্যের চিহ্ন।এটি একটি পাহারি দেশ হওয়া সর্তেও এখানে ইলেকট্রিসিটি নেই বললেই চলে।এখানকার বেশিরভাগ মানুষকে দিনের অর্ধের সময় লোডসেরিং এর সমস্যায় থাকে হয়।

নেপালের কোনো বন্দর না থাকার কারনে কলকাতা বন্দর ব্যবহার করে।নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু।আর এই কাঠমান্ডু এমন একটি জায়গা যেখানে বিশ্বের ৭ টি ঐতিহাসিক স্থাপত্য রয়েছে।

নেপালের মানুষজন সকালের টিফিন খায় ৬-৭ মধ্যে।এই সময় এদের খাদ্য তালিকায় থাকে দু-একটা বিস্কুট, চা বা নুডলস।এবং এরা সকাল ৯-১০ মধ্যে দুপুরের খাওয়া সেরে ফেলে।এদের সাধারণ খাদ্যতালিকার মধ্যে থাকে ডালভাততরকারী, এর সাথে থাকে আচার বা চাটনী এবং মাংস।মাছ খায় না বললেই চলে।

নেপালের অর্থনীতি মূলত পর্যটন শিল্পের উপর নির্ভরশীল। প্রত্যেক বছর পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে হাজারো মানুষ নেপাল ভ্রমণ করে।

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে নেপালের প্রধান ভাষা নেপালি।(44.6%), মাইথিলি (11.7%), ভোজপুরি (6.0%), থারু (5.8%), তামাং (5.1%), নেপাল ভাসা (3.২%), বাজজিকা (3%) এবং মাগার (3.0%), দোতালী (3.0%), উর্দু (২.6%), আধি (1.89%), এবং সুনওয়ার।

২০১১ এর আদমশুমারি  অনুযায়ী নেপালের জনসংখ্যা প্রায় 26.494.504। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী এখানে জনসংখ্যার প্রায় 81.3% হিন্দু ধর্মের মানুষ বসবাস করে।এছাড়াও বৌদ্ধধর্মের  মানুষ  (9%), ইসলামধর্মের মানুষ (4.4%), কিরান্টধর্মের মানুষ (3.1%), খ্রিস্টানধর্মের মানুষ (1.4%) এবং প্রকৃতি উপাসনা (০.5%) মানুষ বসবাস করে নেপালে। জনসংখ্যার শতকরা হার অনুসারে, নেপাল বিশ্বের বৃহত্তম হিন্দু জনসংখ্যা রয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *