March 16, 2021

পাখাযুক্ত বিড়াল ছিল এই পৃথিবীতে। তবে কেন উড়তে পারতো না জানেন?

নিউজ ডেস্কঃ পৃথিবীতে নানাধরনের জীবজন্তু বসবাস করে সেটার আমরা জানি।তবে আবার এমন কিছু প্রানী আছে যাদের দেখতে অনেকটা আলাদা।তবে যে প্রাণীগুলো দেখবেন সেগুলো চেনা পরিচিত প্রাণী কিন্তু বিচিত্র ধরনের। ১) Buffalogator: ২০১৫ সালে থাইল্যান্ডে পাওয়া এই প্রাণীটি দেখতে কুমির ও মহিষের সংমিশ্রন।থাইল্যান্ডের একটি মহিষের জন্ম দেওয়া বাচ্চাটি দেখতে কিছুটা কুমির ও কিছুটা মহিষের মতো যা জন্মের কিছুক্ষনের মধ্যে মারা যায়।এই প্রাণীটিকে বিশ্লেষণ করার পর জীববিজ্ঞানীদের এই প্রাণীটির নাম দেন Buffalogotor.

একটি ব্যাঙের ওজন ৩ কেজি। পৃথিবীর আশ্চর্যজনক ৪ টি প্রাণী সম্পর্কে জেনে রাখুন

১)Komodo Dragon: ইন্দ্রনেশিয়ার পাওয়া এই প্রাণীটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড়ো টিকটিকি। আমরা সবাই জানি যে টিকটিকি ছোটো আকারের প্রাণীদের মধ্যে একটি। তবে আমাদের কাছে অবিশ্বাস্য ঘটনা হল যে  কোনো টিকটিকি ৩ মিটার পর্যন্ত লম্বা ও ২০০ পাউন্ডের মতো ওজন হতে পারে। ইন্দ্রনেশিয়াতে পাওয়া এই টিকটিকগুলি আকারে খুই বড়ো হয়।এদের ঘ্রাণশক্তি ও দৃষ্টিশক্তি খুবই প্রখর হয়।এরা সাধারণত মানুষকে আক্রমণ করে না তবে এদেরকে বিরক্ত করলে এরা আক্রমণ করে। ২)The Goliath Frog: আমরা

৭০০ এর বেশি সার্জারি করেই বডি বিল্ডার হয়েছেন। জেনেনিন পৃথিবীর ৩ জন নকল বডি বিল্ডার

নিউজ ডেস্কঃ বডি বিল্ডার কথাটা শুনলেই সবার মাথা আসে এক বিশালাকার চেহারা। বিশেষ করে কিছু মানুষ চেহারাকে এমন পর্যায় নিয়ে গেছিলেন যে সত্যি তাদের দেখে ভয় পাওয়ার ই মতো। তবে কিছু  মানুষ হাঁসির কপাত্র হয়েছিলেন ও বটে। ১) Justin Jedlica: অ্যামেরিকার বাসিন্দা জাস্টিনকে দেখতে একদম পুতুলের মতো।তবে এইরকম দেখতে হওয়া বা তার শরীরের আকার কিন্তু সাধারন ছিল না।তার এই সৌন্দর্যের পিছনে লুকিয়ে থাকা সত্যটি জানলে অবাক হবেন যে জেস্টিন তার

৩ লক্ষ মানুষকে ঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল। ১৩০ ফুট গভীরে রয়েছে চীনের এই বিখ্যাত শহর

নিউজ ডেস্কঃ পৃথিবীর নীচে শহর আছে। একাধিক গবেষণায় উঠে এসেছে এই তথ্য। সেভাবে অনেকে এই নিয়ে খোঁজ না নিলেও একাধিকবার দাবি করা হয়েছে। ১) Undar water sculpture park: এই মিউজিয়ামটি আন্ডারওয়াটার প্রটেক্টর মেরিন সি তে দেখতে পাওয়া যায়।ব্রিটিশ আর্টিস জেনেস টেইলরের বানানো এই মিউজিয়ামের মূর্তিগুলি মাধ্যমে একটি বার্তা দিতে চেয়েছিলেন যে মানুষ জল থেকেই সৃষ্টি হয়েছে এবং মানুষের জীবন জলের উপর নির্ভরশীল।২০০৫ সালে এই মিউজিয়ামটি দেখার জন্য জনগণের প্রবেশেধিকার দেওয়া