নিউজ ডেস্কঃ ভারতের যেকোনো যুদ্ধবিমান আসলে সেই যুদ্ধবিমান গুলিতে একাধিক ইসরায়েলের প্রযুক্তি যুক্ত করা হয়ে থাকে। যেমন সুখোই সু ৩০ এম কে আই এর সাথে একাধিক প্রযুক্তি যুক্ত করার পর এটিকে পৃথিবীর অন্যতম ভয়ংকর যুদ্ধবিমান হিসাবে ধরা হয়ে থাকে। ঠিক সেইরকম ভাবে ভারতের হাতে আসা রাফালে গুলিকে একাধিক ইসরায়েলের প্রযুক্তি যুক্ত করা হবে। এবং তা শেষ ২০২৩ র মধ্যে।
১২০০০ ফুট উচ্চতায় ইঞ্জন চালু করার সক্ষমতা।
আপগ্রেডেড রেডার ওয়ার্নিং রিসিভার (RWR) ফ্রাকুয়েন্সি রিসিভিং সক্ষমতা 2.5-18 GHz থেকে বাড়িয়ে 10-18 GHz।
10,000 ফুট থেকে 15,000 ফুট এর রেডিও অল্টিমিটার হাইট মেজরমেন্ট সিস্টেম
X Guard এ্যক্টিভ টোয়েড ডিকয়। যা শত্রুপক্ষের থেকে ধেয়ে আসা মিসাইল গুলি থেকে যুদ্ধবিমানকে বাচাতে সক্ষম হবে।
১৬ঘন্টা ফ্লাইট ডাটা ভিডিও রেকর্ডার। সাথে ২ঘন্টা অতিরিক্ত অডিও রেকর্ডার।
লো ব্যন্ড জ্যমার (LBJ) পড। ফ্রিকুয়েন্সি ব্যন্ড 1- 4.5 gHz
Missile Approach Warning System (MAWS) এর ট্রেনিং মেড।
ডপ্লার বিম শার্পেনিং (DBS) এবং সিন্থেটিক এ্যপেচার রেডার (SAR) মুড যা রেডারে ইন্টিগ্রেটেড(আগে থাকতেই) অবস্থায় থাকবে।
নন-কোঅপরেটিভ টার্গেট রেকগনেশান (NCTR) যা সরাসরি রেডারের সাথে থাকবে।
খুব ভালো ফ্রিকুয়েন্সি ওমনি রেঞ্জ (VOR)
ইসরায়েলের DASH হেলমেট মাউন্টেড ডিসপ্লে (HMD)। যা শত্রুপক্ষের দিকে ছোড়া মিসাইল গুলিকে বিভিন্ন ভাবে সাহায্য করবে।
ইনফ্রারেড সার্চ এবং ট্র্যক (IRST)
রেডারের সাথে গ্রাউন্ড মুভিং টার্গেট ইন্ডিকেটর এবং ট্র্যকিং।