নিউজ ডেস্কঃ গরমেকালে জল কিনে খাওয়ার থেকে ভালো তরমুজ কিনে খাওয়া। এমনটাই মত একাধিক মহলের। অনেকেরই মন পছন্দ এই ফল। একাধিক উপকারের পাশাপাশি জলের তেষ্টা মেটায় এই তরমুজ।
১)তরমুজ হাড়ের গঠন শক্ত ও মজবুত করে।হাড়ের ক্যালসিয়াম ধরে রাখতে সাহায্য করে।
২)তরমুজ ভারডিলেশন এর মাধ্যমে রক্ত প্রবাহ উন্নত করে ও কার্ডিওভাসকুলার এর সাথে সম্পর্কিত ফাংশানসমুহ উন্নত করে।
৩)গবেষনায় দেখা গেছে তরমুজ আমাদের শরীরে জমে থাকা চর্বি কমিয়ে ফেলতে সাহায্য করে।
৪)আমাদের মস্তিষ্ক থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত প্রতিটি সেলকে কার্যকরি করে তোলে তরমুজ।
৫)তরমুজ ফ্ল্যাভোনয়েড, ক্যারোটিনয়েড, ট্রিটেপেনইডিস, ফেনোলিক এর মতো যৌগের সমৃদ্ধ ফল।ফলে শরীরের যে কোনো প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
৬)অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ তরমুজ খেলে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস জনিত অসুস্থতা কমে যায়।
৭)নিয়মিত তরমুজ খেলে প্রোস্টেট ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার, ব্রেস্ট ক্যান্সার ও ফুস্ফুসের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়।
৮)তরমুজে Citrulline একটি অ্যামিনো অ্যাসিড যা কিডনির জন্য খুব উপকারি।এটি কিডনি ও মুত্রথলিকে বর্জ্যমুক্ত করে।
৯)তরমুজে বিটাক্যারোটিন চোখের জন্য উপকারি।বিটাক্যারোটিন রাতকানা রোগের প্রতিরোধেও কার্যকারী ভূমিকা রাখে।
১০)তরমুজ ভিটামিন এ ত্বক ও চুলের আর্দ্রতা বজায় রাখে এবং নতুন কোলাজেন ও ইলাস্টিন কোষের সুস্থতা বর্ধনে সহায়তা করে।
১১)তরমুজ অ্যাজমা, ঋতুজনিত সর্দি, টনসিল, গরম বা ঠাণ্ডা জ্বর সারায়।
১২)লাইকোপিনসহ বিভিন্ন উপাদানের সমৃদ্ধ তরমুজ খাওয়ার অভ্যাসে বার্ধক্য দেরিতে আসে।ত্বকে সহজে ভাঁজ বা বলিরেখা পড়ে না।
১৩)তরমুজে সিট্রোলিন নামের অ্যামাইনো অ্যাসিড যৌনশক্তি বাড়ায়।