January 25, 2021

কোরিয়ার হামলা ঠেকাতে অ্যামেরিকা এই বিধ্বংসী অস্ত্র মোতায়েন করে রেখেছে

নিউজ ডেস্কঃ ক্ষেপণাস্ত্র। অর্থাৎ দেশের ডিফেন্সের ব্যবস্থাকে বা দেশের সুরক্ষা ব্যবস্থা ঠিক রাখতে আগে থেকেই শক্তিশালি করে রাখে যেকোনো দেশ। বিশেষ করে অ্যামেরিকার মতো শক্তিধর রাষ্ট্র। তবে সেই রাষ্ট্র যে কোরিয়ার মতো দেশ কে ভয় পায় তা সকলেরই জানা, তাই তারা প্রচুর অর্থ ব্যয় করে এক ক্ষেপণাস্ত্র আগে থেকেই তৈরি করে রেখেছে। যুক্তরাষ্ট্রের এটি এমন একটি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা যা আক্রমণের জন্য ধেয়ে আসা যেকোনো ক্ষেপণাস্ত্রকে মুহূর্তে ধ্বংস করে দিতে সক্ষম।এই

পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ অস্ত্র থাকবে ভারতের রাফালের সাথে। হয়ে উঠবে অপরাজেয়

নিউজ ডেস্কঃ ভারত-চীন সংঘর্ষের মধ্যে একাধিক সিদ্ধান্ত হতে পারে তা অনেকেরই জানা। এবং এর মধ্যে যে একাধিক যুদ্ধবিমান থেকে শুরু করে একাধিক যুদ্ধাস্ত্র ক্রয় করতে পারে তা একাধিক সমীক্ষায় উঠে এসেছিল। যদি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বিভিআর এর কথা বলা হয়, তাহলে একটাই নাম মাথায় আসবে তাহল মিটিওর। MBDA এর তৈরি এই মিসাইল রাফায়েল এর সাথে ভারতে আসবে। ফ্রান্স জরুরী ভিত্তিতে অতিরিক্ত রাফায়েল ভারতে পাঠাচ্ছে। সবচেয়ে বড় ব্যপার হল ফ্রান্স তাদের এয়ারফোর্স

চীন, পাকিস্তানকে যেকোনো মুহূর্তে কুপোকাত করতে পারে দেশীয় প্রযুক্তির এই ভয়ংকর বোম্ব

নিউজ ডেস্কঃ ভারতীয় বায়ুসেনা প্রচুর ইসরায়েলের বোম্ব ব্যবহার করে থাকে। স্পাইস ২০০০। পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বোম্বের মধ্যে একটি। তবে অনেকেরই অজানা একটি বিষয় আছে তা হল ভারতের হাতেও অর্থাৎ DRDO ঠিক একইরকম একটি বোম্ব তৈরি করেছে যার নাম গুরুথামা(GURUTHAMA)। এটি DRDO  র তৈরি লংরেঞ্জ স্মার্ট গাইডেড বোম্ব। যেখানে ইসরায়েলের Spice-2000 এর রেঞ্জ ৭০ কিমি সেখানে Guruthama এর রেঞ্জ ১০০ কিমি। এটি বেশ কয়েকবার সুখোই ৩০ এমকেআই থেকে সফলভাবে টেস্ট করা

আমেরিকার বিরুদ্ধে লড়তেই এই সাবমেরিনের আবিস্কার

নিউজ ডেস্কঃ আধুনিক যুদ্ধে সাবমেরিন যে এক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে তা সকলেরই জানা। কারন জলের তলায় কি হচ্ছে তা বলা খুব মুশকিল। পাশাপাশি এখনও পর্যন্ত জলের তলায় কত ভয়াবহ যুদ্ধ হয়েগেছে তা এখনও পর্যন্ত প্রচুর মানুষের কাছে অজানাই রয়ে গেছে। তার প্রধান কারন জলের তলায় গোপন অপারেশানে থাকে এই সাবমেরিন গুলি। ১৯৭১ এ ভারত-পাক যুদ্ধে সাবমেরিনের গুরুত্ত্ব সকলেরই জানা। শুধু তাই নয় প্রথম এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আটলান্টিক জুড়ে ব্রিটিশ

চীনকে চাপে রাখতে এবার আমেরিকাও ক্রয় করেছে বিধ্বংসী যুদ্ধবিমান

নিউজ ডেস্কঃ ভারত-চীন সংঘর্ষ যে সারা পৃথিবীর ডিফেন্সের সমীকরণ বদলাতে চলেছে তা অনেক আগেই বলেছেন একাধিক বিশেষজ্ঞেরা। আর তা প্রমানিত হল। চীনকে চাপে রাখতে আমেরিকা ১৮৮ টি ভয়ংকর যুদ্ধবিমান ক্রয় করছে। আমেরিকার সাথে বর্তমানকালে সর্ববৃহৎ ডিফেন্স চুক্তি করতে চলেছে বোয়িং। মোট চুক্তি হবে প্রায় ২৩ বিলিয়ন ডলারের। আমেরিকার বিমান বাহিনী মোট ১৪৪ টি F-15 EX যুদ্ধবিমান ক্রয় করবে ভারতের থেকে। মোট চুক্তি মূল্য তেইশ বিলিয়ন ডলার। প্রথম পদক্ষেপে ১.২ বিলিয়ন

এই বিমানের ভয়েই কাঁপত আমেরিকা। এখনও রয়েছে সেনাবাহিনীর কাছে

নিউজ ডেস্কঃ মিগ। এই যুদ্ধবিমান গুলির উপর ভর করে একাধিক দেশ বহু যুদ্ধে জয় পেয়েছে। শুধু তাই নয় শত্রুপক্ষের মনে ভয় ঢুকিয়ে দিয়েছিল এই মিগ যুদ্ধবিমান গুলি। বিমানযুদ্ধ বা বিমানের ব্যাপারে যারা জানতে উৎসাহী, তাদের সবার কাছেই মিগ খুব পরিচিত এবং জনপ্রিয় নাম। আর হবেই বা না কেন বলুন তো? একটি পরাশক্তির বিক্রমের অন্যতম নিদর্শন হিসেবে গত প্রায় ৬০ বছর ধরে এই বিমান পরিচিত সারা বিশ্বে। মিগ ঘরানার বিমানকে কেন্দ্র

সমুদ্রের ৫০০ মিটার গভীর পর্যন্ত গিয়ে হামলা চালাতে পারে এই সাবমেরিন

নিউজ ডেস্কঃ আধুনিক যুদ্ধে সাবমেরিন যে কতোটা দরকার তা একাধিক সংঘর্ষের পর সামনে এসেছে। আর এই কারনেই ২০৩০ র মধ্যে চীন ১০০ সাবমেরিনকে তাদের মিশনে নামাতে চলেছে। তবে তারা যে সাবমেরিন টেকনোলোজিতে বেশ পিছিয়ে তা একাধিক সমীক্ষায় সামনেও এসেছে। তবে এই অত্যাধুনিক সাবমেরিন রয়েছে রাশিয়া, আমেরিকা, ব্রিটেনের মতো দেশের হাতে। এস্টুট ক্লাস (Astute class): ব্রিটিশ রয়্যাল নেভির তৈরি  এই সাবমেরিনটি ভার্জিনিয়ার চেয়ে বেশি গভীরে ডুবতে পরে।এই সাবমেরিনের সর্বোচ্চ গতি ২৯

পাকিস্তানের জঙ্গিদের বিরুদ্ধে লড়তে অত্যাধুনিক মানের হেলমেট পাচ্ছে সেনাবাহিনী। বন্দুকের গুলিও এবার কিছু করতে পারবেনা

নিউজ ডেস্কঃ চীন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে লড়তে একাধিক বড় বড় পদক্ষেপ গ্রহন করতে চলেছে ভারত। পাশাপাশি কাশ্মীরে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে লড়তেও একাধিক উচ্চমানের বন্দুক ক্রয় করতে চলেছে সেনাবাহিনী। এবার উচ্চমানের হেলমেট ক্রয় করার কথা ভাবছে তারা। ভারতীয় আর্মি এক লক্ষ উন্নত প্রযুক্তির ব্যালেস্টিক হেলমেট ক্রয় করতে চলেছে। এগুলি সাধারণত নব্বইয়ের দশকের পতকা হেলমেট গুলিকে রিপ্লেস করবে। নতুন হেলমেট গুলি,ব্যবহারকারীকে সর্বোচ্চ সুরক্ষা এবং নুন্যতম আঘাত দেবে AK-47 এর বুলেটের বিরুদ্ধে। সেনাবাহিনীর ইনফেন্ট্রি ডাইরেক্টরেট

পৃথিবীর সবথেকে উঁচু যুদ্ধক্ষেত্রে দেশীয় টেকনোলোজির তৈরি এই হেলিকপ্টার ই বিরাট ভূমিকা পালন করে

নিউজ ডেস্কঃ পৃথিবীর সবথেকে উঁচু যুদ্ধক্ষেত্র সিয়াচেনে পাহারা দেয় ভারতীয় সেনারা। সেখানে একাধিক প্রতিকূলতার সাথে পাহারা দিতে হয় সেনাবাহিনীদের। আর সেই সিয়াচেনের জন্য একাধিক উন্নত প্রযুক্তির অস্ত্র থেকে শুরু করে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই সিয়াচেনে অ্যান্টি এয়ারক্রাফট বন্দুক বহন করে দেশীয় টেকনোলোজিতে তৈরি হাল ধ্রুব। এই বন্দুকের ওজন ১ টন। এরকম উচ্চতায় এতো ভারী অস্ত্র বহন করা সোজা ব্যপার নয়।

চীনের বিরুদ্ধে কাজে লাগাতে রাফালের পর কি আমেরিকার এই বিধ্বংসী যুদ্ধবিমান ক্রয় করবে ভারত?

নিউজ ডেস্কঃ ভারত-চীন সংঘর্ষের ফলে ডিফেন্সের ক্ষেত্রে যে বাড়তি নজর দেবে তা একাধিক সমীক্ষায় উঠে এসেছিল। কারন দুর্গম পার্বত্য এলাকায় একাধিক পরিস্থিতির কথা বিচার করে এই কথা বলাই যেতে পারে যে পরবর্তীতে ভারতের ডিফেন্স চুক্তি করার সময় এই ব্যপারটা মাথায় রাখবে। এবং খুব শীঘ্রই ডিফেন্সের জন্য প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করবে ভারত। আর সেই মতো যদি আবার বিনিয়োগ করে তবে কি ধরনের যুদ্ধবিমান ভারতের জন্য উপযুক্ত হবে? ইতিমধ্যে ভারতের হাতে ফ্রান্স