নিউজ ডেস্কঃ দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে চীন এবং উত্তর কোরিয়ার সম্পর্ক যে আদায় কাচকলায় তা অনেকেরই জানা। কারন কোরীয় যুদ্ধে প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। শুধু উত্তর কোরিয়ার নয় চীনের প্রায় ২ লাখের উপর সেনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আর তারপর থেকে দক্ষিণ কোরিয়াকে সমর্থন করে আসছে আমেরিকা এবং উত্তর কোরিয়াকে চীন। দেশটির একাধিক ডিফেন্স ইক্যুইপমেন্ট ব্যবহার করে আমেরিকার। তবে ইতিমধ্যে দেশটি একাধিক যুদ্ধবিমান তৈরি করতে শুরু করছে। যা সত্যি প্রশংসনীয়। ইতিমধ্যে তারা পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তাদের বিমান বহরে যোগ করার জন্য উঠে পরে লেগেছে।
KAI KFX এর প্রথম প্রোটোটাইপ তৈরীর কাজ শুরু করে দিয়েছে।তারা ২০২৫-২০২৭ এর মধ্যে এটিকে সার্ভিসে আনতে চায়। যার ইউনিট খরচ পড়তে চলেছে ৫০ থেকে ৬০ মিলিয়ন এবং প্রোগ্রাম খরচ ৮ ট্রিলিয়ন(কোরিয়ান রিপাবলিক won এর হিসাব অনুযায়ী)।
এই যুদ্ধবিমান মূলত ব্যবহার করবে দক্ষিণ কোরিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রায় ৮০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে এখানে অন্যদিকে ইন্দনেশিয়ার মাত্র ২০ শতাংশ। ২০২২ এ প্রথমবার আকাশে উড়তে দেখা যেতে পারে এই যুদ্ধবিমানকে। এবং ২০২৬ সালে এটি সার্ভিসে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে। ১২০ টি যুদ্ধবিমান তৈরি করা হবে যা ২০৩২ র মধ্যে সার্ভিসে চলে আসবে।
২০০০ কিমি প্রতি ঘণ্টার গতিবেগে অর্থাৎ ম্যাক ১.৮১ স্পিডে প্রায় ৫৫০০ কেজি ওজন বহনে সক্ষম এই যুদ্ধবিমানটি। এয়ার এয়ার এবং এয়ার টু গ্রাউন্ড অর্থাৎ আকাশ থেকে ভুমিতেও হামলা চালাতে সক্ষম।