January 18, 2021

ভারতবর্ষের হাতে এস ৪০০ আসলে কত কিলোমিটার পর্যন্ত সুরক্ষা দেবে ভারতের আকাশকে?

নিউজ ডেস্কঃ এস ৪০০ ট্রায়াম্ফ। সারা পৃথিবীর এখন মাথা ব্যথার কারন। পৃথিবীর বহু দেশের হাতে ইতিমধ্যে এই এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম আছে এবং বহু দেশ এই সিস্টেম ক্রয় করতে চাইছে। বেশ কয়েক বছরের মধ্যে পৃথিবীর বহু দেশের হাতে এই যুদ্ধাস্ত্র থাকবে বলে আসা করছে সামরিক বিশেষজ্ঞদের একাংশ। ১৯৮০ র দশকে এই এস ৪০০ সিস্টেমের ডেভেলপমেন্ট শুরু হয়। ১৯৯৩ সালে রাশিয়া তাদের এই সিস্টেমের কথা ঘোষণা করে এবং ১৯৯৯ সাকে এটি সফলভাবে

পৃথিবীর প্রথম মুসলিম দেশ হিসাবে আমেরিকার এই বিধ্বংসী যুদ্ধবিমান পেতে চলেছে

নিউজ ডেস্কঃ এফ ৩৫। আমেরিকার হাতে থাকা একটি অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানে। বর্তমানে এই যুদ্ধবিমানটি শুধু মাত্র আমেরিকার হাতেই রয়েছে। তুরস্ক এই যুদ্ধবিমান ক্রয় করতে চাইলেও শেষ মুহূর্তে চুক্তি বাতিল হয়ে যায়। তার প্রধান কারন হল এই যে তুরস্ক রাশিয়ার থেকে এস ৪০০ ক্রয় করে। ফলে শেষ মুহূর্তে গিয়ে তুরস্ককে এই যুদ্ধবিমান আর বিক্রি করেনি আমেরিকা। তবে বিশ্বের প্রথম দেশ হিসাবে F-35 ক্রয় করতে চলেছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহী। আরব আমিরশাহির সাথে এখন

আমেরিকার শক্তিশালী ট্যাঙ্কের দফরফা করেছিল এই মিসাইল

নিউজ ডেস্কঃ স্থল যুদ্ধে এক বিরাট ভূমিকা পালন করে ব্যাটেল ট্যাঙ্ক। এই ট্যাঙ্কের সাহায্যেই ভুমি দখলের লড়াই চালান হয়ে থাকে। বিশেষ করে ঘাটি ধ্বংস পারে এই মেন ব্যাটেল ট্যাঙ্ক গুলি। তবে কিছু সময় এই ট্যাঙ্ক ই আবার কিছু দেশের মাথা ব্যাথার কারন হয়ে দাড়ায়। আর সেই কারনে এই ট্যাঙ্কের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিসাইল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল। রাশিয়ার হাতে থাকা এমন কিছু মিসাইল রয়েছে যা পৃথিবীর বিধ্বংসী

বাকি দেশের তুলনায় কতোটা বিধ্বংসী ভারতবর্ষের পরমাণু বম্ব?

নিউজ ডেস্কঃ ভারতবর্ষের যে পরমাণু শক্তিধর দেশ হয়ে ওঠা এক বিরাট ইতিহাস তা হয়রত সকলেরই জানা। আমেরিকার লাল চোখকে উপেক্ষা করে ভারতবর্ষ পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র হয়ে ওঠে। বিশেষ করে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী এবং এ পি যে আবদুল কালাম না থাকলে যে এই কাজ সম্পূর্ণ হতে পারত না তা বলাই বাহুল্য। ১৯৯৮সালের শক্তি-১ থার্মোনিউক্লীয়ার বোম্ব। এটির বিষ্ফরনের সময় ক্ষমতা ছিল ৪৫কিলোটন অর্থাৎ হিরোসিমার লিটলবয় পরমাণু বোমা যার ক্ষমতা ছিল

লো অল্টিটিউডে অর্থাৎ নিচু জায়গায় এই এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম শত্রুর হাত থেকে নিরাপদে রাখে

নিউজ ডেস্কঃ রাশিয়ার থেকে এস ৪০০ ক্রয় করছে ভারতবর্ষ। আর এই মিসাইল ভারতের হাতে আসলে যে ভারতের আকাশ শত্রুপক্ষের হামলা থেকে দুর্ভেদ্য হয়ে উঠবে তা বলাই বাহুল্য। সব ঠিক থাকলে হয়ত ২০২১ এই হাতে পাবে এই এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। আর এই এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম যে পৃথিবীর অন্যতম বিধ্বংসী তা আর নতুন করে কিছু বলার নেই। আমেরিকার এর লোয়ার ভার্সন অর্থাৎ এস ৩০০ এর মতো মিসাইল অন্যদেশ থেকে ক্রয় করে তা

বিধ্বংসী এই ৫ রাশিয়ান হেলিকপ্টারের মধ্যে রয়েছে ভারতের বিধ্বংসী হেলিটি

নিউজ ডেস্কঃ ভারতবর্ষের হাতে থাকা হেলিকপ্টারের একটা বিরাট অংশ রাশিয়ার থেকে ক্রয় করা। তবে শুধু ভারতবর্ষ নয় ভারতের পাশাপাশি এরকম প্রচুর দেশ রয়েছে যাদের হাতে রাশিয়ার তৈরি হেলিকপ্টার গুলি থাকে। বিশেষ করে কামভ এর তৈরি হেলি গুলির চাহিদা সারা বিশ্বে প্রচুর পরিমানে। তবে শুধু কামভ নয় কামভের পাশাপাশি মিলের তৈরি আট্যাকিং হেলি গুলি যেকোনো সময় সারা বিশ্বের ঘুম কেড়ে নিতে পারে। এই দুই কোম্পানির তৈরি হেলিকপ্টার গুলি রাশিয়ার বায়ু এবং

চীনের বিরুদ্ধে একটু পিছুপা হবেনা সেনা। প্রচুর রাস্তা তৈরি সীমান্তে

নিউজ ডেস্কঃ চীনের সাথে ভারতের সংঘাতের অন্যতম কারন যে ভারতের তৈরি স্ট্র্যটেজিক ব্রিজ গুলি, তা হয় সকলেরই জানা। কারন এই ব্রিজ গুলি দিয়ে এখন খুব সহজেই ভারত-চীন সীমান্তে পৌঁছানো যাবে তা বলাই বাহুল্য। আর সেই কারন ভারতের সাথে বিভিন্ন সময়ে সংঘাতে জড়িয়েছে চীন। তবে ভারতবর্ষ একটুও পিছুপা হয়নি। চীন সীমান্তে প্রচুর ব্রিজ তৈরি করেছে ইতিমধ্যে। ৭টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বর্ডার রোড অর্গানাইজেশানের তৈরি করেছে ৪৩টি স্ট্র্যটেজিক ব্রিজ। যে ৪৩টি