January 11, 2021

আমেরিকার বিরুদ্ধে যেকোনো সময় এই বিধ্বংসী বোম্বারটি ব্যবহার করতে পারে রাশিয়া

নিউজ ডেস্কঃ রাশিয়ার তৈরি যুদ্ধবিমান গুলি যে যেকোনো সময় পৃথিবীর যেকোনো দেশের ঘুম ওড়াতে পারে তা বলাই বাহুল্য। তাদের কাছে থাকা যুদ্ধবিমান গুলির গতির পাশাপাশি রয়েছে বিধ্বংসী ক্ষমতা। তুপলেভ টু ২২ এম। রাশিয়ার হাতে থাকা এক বিধ্বংসী বোম্বার যুদ্ধবিমান। যা ১৯৬০ এর তৈরি হলেও আজ ও বহু দেশের ঘুম কেড়ে নিতে পারে। ১৯৬৯সালে প্রথমবার আকাশে দেখা গেলও ১৯৭২ সালে সার্ভিসে আসে এই যুদ্ধবিমানটি। ঠাণ্ডা যুদ্ধের সময় যুদ্ধবিমানটি তৈরি করা হয়েছিল

সার্ভিসে থাকা পৃথিবীর সর্বচ্চ বিধ্বংসী গতির যুদ্ধবিমান রয়েছে রাশিয়ার হাতে

নিউজ ডেস্কঃ রাশিয়ার হাতে আমেরিকার থেকে যুদ্ধবিমানের সংখ্যা কম থাকলেও এমন বেশ কিছু যুদ্ধবিমান রয়েছে যা আমেরিকার সেনাবাহিনীর পক্ষে যথেষ্ট। কারন তাদের হাতে থাকা যুদ্ধবিমান গুলি ইতিমধ্যে বহু দেশের সেনাবাহিনীতে রয়েছে এবং তাদের বিধ্বংসী রুপের প্রমান ও দিয়েছে। মিগ ৩১ ফক্সহাউন্ড। যুদ্ধবিমানটি বর্তমানে রাশিয়া এবং কাজাখাস্তানের বায়ুসেনাতে রয়েছে। সোভিয়েত ইউনিয়নের সময় তৈরি হওয়া যুদ্ধবিমানটি সেইসময় পৃথিবীর প্রচুর দেশের ত্রাসের কারন হয়ে দাঁড়িয়েছিল বিমানটির গতির জন্য। ১৯৭৫ সালে প্রথমবার আকাশে দেখা

ভারতের পাশাপাশি চীন রাশিয়ার বিধ্বংসী এই ট্যাঙ্ক ক্রয় করতে চাইছে

নিউজ ডেস্কঃ রাশিয়ার কাছে এমন কিছু যুদ্ধাস্ত্র আছে যা সারা পৃথিবীর কোনও দেশের কাছেই নেই।কারন তাদের হাতে থাকা অনেক অস্ত্র নিয়েই এখনও যথেষ্ট পরিক্ষা নিরীক্ষা করছে আমেরিকা। কিছুদিন আগেই আমেরিকা রাশিয়ার এক এস ৩০০ অন্য দেশ থেকে ক্রয় করে তা নিয়ে পরিক্ষা নিরীক্ষা করা শুরু করেছে। স্থলে যুদ্ধ করতে রাশিয়া যে সকলের থেকেই এককদম এগিয়ে তা একাধিকবার প্রমান পেয়েছে সারা পৃথিবী।তার সবথেকে বড় প্রমান হল এই যে রাশিয়ার তৈরি বিধ্বংসী

আমেরিকার বিরুদ্ধে লড়তে আমেরিকারই মিসাইল মোতায়েন করে রেখেছে ইরান

নিউজ ডেস্কঃ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক কিভাবে কখন যে পরিবর্তন হয় তা চট করে বলা সম্ভব নয়, কারন নেতাদের মনোভাব আর নীতি এক্ষেত্রে অনেকটা দায়ী। আর সেই কারনে পৃথিবীর বহু দেশকেই তাদের সম্পর্ক তৈরি করা থেকে শুরু করে নতুন সম্পর্ক গড়ার ক্ষেত্রে ওয়াকিবহাল থাকতে হয়। আমেরিকা। দেশটির সাথে যেমন নতুন দেশের বন্ধুত্ত্ব হচ্ছে ঠিক তেমনি আন্তর্জাতিক সীমানা জুড়ে বা সারা পৃথিবী জুড়ে নতুন নতুন করে শত্রু দেশের সংখ্যাও বাড়ছে। আর সেই কারনে

ব্রিটেনের তৈরি এই যুদ্ধজাহাজ ব্যাক্তিগত কারনে ব্যবহার করেছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজিব গান্ধী !

সুমিতঃ ভারতবর্ষের ডিফেন্স নিয়ে প্রশ্নের শেষ নেই। বিশেষ করে ব্রিটিশ ভারত ছাড়ার পর ভারত যেসব যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে বা যেসব যুদ্ধজাহাজ ব্যবহার করেছিল তাদের কোয়ালিটি নিয়ে রয়েছে প্রচুর প্রশ্ন। যার উত্তর বা সমাধান কোনটাই পাওয়া সম্ভব নয়। কিছু ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত কারনেও ব্যবহার করেছে, শুধু তাই নয় অত্যাধিক পুরনো যুদ্ধজাহাজ ক্রয় করার ফলে যুদ্ধজাহাজ গুলিকে বারবার মেরামত করতে হত দীর্ঘ ৩০ বছর তাদের সার্ভিস লাইফ হলে অন্তত ৩ বছরের উপর ধরে

ভারতের হাতে থাকা এই যুদ্ধজাহাজটি চারটে যুদ্ধ জাহাজকে সাহায্য করার ক্ষমতা রাখে

নিউজ ডেস্কঃ সমুদ্রে যুদ্ধজাহাজ চলাকালীন মাঝ সমুদ্রে অনেকসময় জ্বালানি ভরার প্রয়োজন হয়ে পরে। সেক্ষেত্রে বেশ কিছু ভারী যুদ্ধজাহাজের প্রয়োজন হয়, যুদ্ধজাহাজগুলিকে রিফুয়েল করার জন্য। ভারতীয় নৌবাহিনীর এ্যক্টিভ ফ্লিটের মধ্যে দেশে তৈরি সবথেকে ভারী জাহাজ হল আই এন এস আদিত্য (A59) ।এটি একটি ট্যাংকার যা পরিচালনা করা হয়ে থাকে ইস্টার্ন নেভাল কম্যান্ড। আই এন এস আদিত্যর প্রধান কাজ সমূদ্রে বিভিন্ন জাহাজকে জ্বালানি যোগার দেওয়া। এছাড়া মাঝ সমুদ্রে কোনওসময় কোনো জাহাজকে মেরামত

১৮০ডিগ্রী ঘুরে টার্গেট ধ্বংস করবে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির হেলমেটের সাহায্যে। কিন্ত কিভাবে সম্ভব?

নিউজ ডেস্কঃ কোনোদিন ভেবে দেখেছেন যে সামনের দিকে পাইলট প্লেন নিয়ে এগিয়ে যায় এবং সেইসময় যদি পেছন থেকে কোনও যুদ্ধবিমান আক্রমণ করে দেয় সেক্ষেত্রে কি হবে? বা কি প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়ে থাকে? ইলেক্ট্রো অপটিক্যাল টার্গেটিং সিস্টেম। এই প্রযুক্তি হল বর্তমানে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ টার্গেটিং সিস্টেম। হেলমেট মাউন্টেড ডিসপ্লে এমন এক ব্যবস্থা যার কারনে শুধু টার্গেটর দিকে তাকালেই টার্গেট লক হয়। এমনই কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য আছে অ্যামেরিকার এফ-৩৫ এ। এফ-৩৫ যে

ভারতের হাতেই রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে অত্যাধুনিক রাশিয়ান যুদ্ধবিমান

নিউজ ডেস্কঃ মিগ। পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম ভয়ঙ্কর যুদ্ধবিমানের তালিকায় শ্রেষ্ঠ হবে। মিসাইল জ্যমার ও এ্যডাভান্সড এ্যভিয়ন্সিসের সাথে মিগ-২৯ এয়ার টু এয়ার, এয়ার টু গ্রাউন্ড ও এ্যন্টি শিপ মিশনে বেশ পারদর্শী। সম্প্রতি এই যুদ্ধবিমানকে আর আগের মত এয়ার সুপেরিয়রিটি ফাইটার বলা যাবেনা। কারন এটি এখন মাল্টিরোল ফাইটার হিসাবেই পরিচিত। D-29 DRFM এর মতো অত্যন্ত ভালো জ্যমার সিস্টেম রয়েছে। এটি মিগ-২৯ইউপিজিকে(ভারতের মিগ) প্রতিদ্বন্দ্বী এফ-১৬ ব্লক ৫২ এর সাথে তুলনায় বেশ অনেকটাই এগিয়ে

ইন্দো-চীন সীমান্তে মোতায়েন বিধ্বংসী মিসাইল

নিউজ ডেস্কঃ রাশিয়ার এবং ভারতবর্ষ মিলেই তৈরি করে ব্রহ্মস মিসাইল। এই মিসাইল যে ভয়ংকর এবং বিধ্বংসী হবে তা অনেক আগেই বলেছিলেন ডিফেন্স বিশেষজ্ঞেরা। ঠিক সেইমত ব্রহ্মস বর্তমানে চীন এবং পাকিস্তানের চিন্তার কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাশাপাশি সুখই সু ৩০ র মতো বিমানে এই মিসাইল লাগানোর পর চীন এবং পাকিস্তানের চিন্তা আরও বেড়েছে। ইন্দো-চীন সীমান্তে ভারত ব্রাহ্মস সুপার সনিক ক্রুজ মিসাইল মোতায়েন করেছে।  যা নিয়ে চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি তীব্র অভিযোগ জানিয়েছে।

চিনি, মধু, ডিম, কর্নফ্লাওয়ার দিয়েই ঘরোয়া পদ্ধতিতেই ত্বকের কঠিন সমস্যা মেটান

নিউজ ডেস্কঃ লকডাউন এর জন্য অনেকদিন হয়ে গেল পার্লার যাওয়া হচ্ছে না ?এদিকে অবাঞ্ছিত লোমে ঢেকে গেছে মুখ ।অথচ কোন কেমিক্যাল মিশ্রিত প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে চাইছেন না মুখে ?কোন চিন্তা নেই আপনার ।কোন কেমিক্যাল মিশ্রিত প্রোডাক্ট  ব্যবহারের দরকার কি যদি বাড়ির হোম রেমেডি কাজে লাগিয়েই মুক্তি পেতে পারেন অবাঞ্ছিত লোম থেকে ?আজ আপনাদের মুখের বিভিন্ন অংশের অবাঞ্ছিত লোম তোলার এমন কয়েকটি উপায় বলব যা এই সমস্যার সমাধান তো করবেই  সেইসাথে