ইসরায়েলের বিধ্বংসী টেকনোলোজি। চীন এবং পাকিস্তানের এয়ার ডিফেন্সের “অশ্বতম হত ইতি গজ” হতে চলেছে

ইসরায়েলের বিধ্বংসী টেকনোলোজি। চীন এবং পাকিস্তানের এয়ার ডিফেন্সের “অশ্বতম হত ইতি গজ” হতে চলেছে

নিউজ ডেস্কঃ তেজাস। ভারতবর্ষের টেকনোলোজিতে তৈরি একটি যুদ্ধবিমান। লাইট কমব্যাট এই যুদ্ধবিমান যেকোনো সময় পাকিস্তান এবং চীনের বর্তমান মাথা ব্যাথার কারন। এই যুদ্ধবিমান ভারতের টেকনোলোজিতে তৈরি হলেও ইসরায়েল তাদের একটি জ্যামার অফার করেছিল।

তেজসের রেপ্লিকার সাথে ইসরায়েলি স্কাইশিল্ড এস্কর্ট জ্যমার! আসলে তেজসের জন্য এই সলিড স্টেট AESA বেসড জ্যমিং পডটি অফার করেছিল ইসরায়েল। Ku & D ফ্রিকুয়েন্সি ব্যবহার করে এবং ইলেকট্রনিক বিম ফর্মিং প্রযুক্তির রেডারকেও জ্যম করার দক্ষতা রয়েছে এই জ্যমার পডের। পৃথিবীর কোনো এয়ার ডিফেন্স এর থেকে সুরক্ষিত নয়। এমনকি রাশিয়ার এস-৪০০ ও নয়। ইসরায়েল সিরিয়ার আকাশে এস-৪০০ থাকার পরও একাধিক বার বিনা বাধায় প্রবেশ করেছিল এই জ্যামারের জন্য।

বিশেষজ্ঞদের মতে স্কাইশিল্ডের মত জ্যামার ভারতবর্ষের প্রয়োজন। কিন্তু কম্ব্যট রোলের বিচারে এটা তেজসে ডেপ্লয় করা উচিত হবে না। কারন তেজস একটা পয়েন্ট ডিফেন্স ফাইটার। তেজস বাইরে আক্রমণ করতে যাবে না। দেশের আকাশকে সুরক্ষিত রাখবে। এই স্কাইশিল্ড দরকার মিরাজ ২০০০-৫ মার্ক-২ স্কোয়ার্ডনে। এমনি মিরাজ-২০০০ এর ফ্লিট পাকিস্তান ও চীনের কাছে সব থেকে ভয়ের। এরপর যদি স্কাইশিল্ড যুক্ত হয়। সোজা কথায় দুই দেশের এয়ার ডিফেন্সের “অশ্বতম হত ইতি গজ” হয়ে যাবে বলে মত বিশেষজ্ঞদের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *