January 5, 2021

ইসরায়েলের বিধ্বংসী টেকনোলোজি। চীন এবং পাকিস্তানের এয়ার ডিফেন্সের “অশ্বতম হত ইতি গজ” হতে চলেছে

নিউজ ডেস্কঃ তেজাস। ভারতবর্ষের টেকনোলোজিতে তৈরি একটি যুদ্ধবিমান। লাইট কমব্যাট এই যুদ্ধবিমান যেকোনো সময় পাকিস্তান এবং চীনের বর্তমান মাথা ব্যাথার কারন। এই যুদ্ধবিমান ভারতের টেকনোলোজিতে তৈরি হলেও ইসরায়েল তাদের একটি জ্যামার অফার করেছিল। তেজসের রেপ্লিকার সাথে ইসরায়েলি স্কাইশিল্ড এস্কর্ট জ্যমার! আসলে তেজসের জন্য এই সলিড স্টেট AESA বেসড জ্যমিং পডটি অফার করেছিল ইসরায়েল। Ku & D ফ্রিকুয়েন্সি ব্যবহার করে এবং ইলেকট্রনিক বিম ফর্মিং প্রযুক্তির রেডারকেও জ্যম করার দক্ষতা রয়েছে এই

চীন, পাকিস্তানের ঘুম ওড়াতে ভারতের সেনার হাতে যেসব বিধ্বংসী মিসাইল রয়েছে। রেঞ্জ কত জানেন?

নিউজ ডেস্কঃ ভারতের সেনাবাহিনীর কাছে প্রচুর যুদ্ধাস্ত্র রয়েছে। বিশেষ করে সমতলে যুদ্ধ করার জন্য ভারতকে সবসময় তৈরি হয়ে থাকতে হয়। কারন চীন এবং পাকিস্তানের মতো দেশ থাকার কারনে সর্বদা সজাগ থাকতে হয়। সেই কারনে ট্যাংকার থেকে শুরু করে আর্টিলারি গান প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভারতের সেনাবাহিনীর হাতে। তবে আর্মির আর্টিলারি গানের দাম বা রেঞ্জ সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা নেই। ইন্ডিয়ান আর্মির বিভিন্ন আর্টিলারি গান গুলোর নাম, দাম, ও রেঞ্জ সম্পর্কে একটি লিস্ট

রেডারকে ফাঁকি দিতে সক্ষম জাহাজও। দেশীয় প্রযুক্তির স্টেলথ ক্ষমতা সম্পন্ন জাহাজ

নিউজ ডেস্কঃ পৃথিবীর বেশ কিছু দেশ আছে যাদের কাছে এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার ই নেই। অর্থাৎ এতো বড় মাপের যুদ্ধজাহাজ ই নেই। আসলে তাদের দরকার ই হয়না এই যুদ্ধজাহাজের। আহতে গোনা মাত্র কয়েকটি দেশ আছে যাদের কাছে এই এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার আছে। ভারতবর্ষ তাদের মধ্যে অন্যতম। বিশেষ করে সমুদ্রে ভারত যে কতোটা পারদর্শী তা একাধিবার প্রমান পেয়েছে পাকিস্তান। ভারতের হাতে কিছু ডেস্ট্রয়ার ফ্রিগেটের মতো যুদ্ধজাহাজ ও রয়েছে। তাদের মধ্যে অন্যতম হল শিভালিক ক্লাস

চীন, পাকিস্তানকে উপযুক্ত জবাব দিতে যুদ্ধজাহাজের ক্ষমতা বাড়িয়ে হেলিকপ্টার গুলিকে আরও বিধ্বংসী করে তোলা হচ্ছে

নিউজ ডেস্কঃ ভারতের হাতে যে প্রচুর রাশিয়ান অস্ত্র রয়েছে তা বলাই বাহুল্য। সাবমেরিন থেকে শুরু করে যুদ্ধবিমান বা হেলিকপ্টার। কামভ-৩১। ভারতের আই এন এস ভিক্রামাদিত্য তে ১০ টি হেলি রাখা থাকে।  এর প্রথম অপরেটর ভারতীয় নৌবাহিনী। গরীবের এ্যওয়াক্স হলেও ভায়তীয় নৌবাহিনীকে একটা খুব ভালো সুবিধার জায়গায় রাখে। প্রতিটি নৌবাহিনীর জাহাজের একটা বড় সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়,  যাকে বলা হয় ওভার দ্যা হরাইজন। অর্থাৎ পৃথীবী গোল হওয়ায় সর্ফেস শিপ ও লো

পাকিস্তানের থেকে কত গুলি বেশি যুদ্ধবিমান রয়েছে ভারতের হাতে?

নিউজ ডেস্কঃ  শত্রুদের অভ্যন্তরে নিখুঁত আঘাতের জন্য গত কয়েক দশকে বিশ্বের বিভিন্ন বিমান বাহিনীর হাতে ভিন্ন ভিন্ন ধরনের অস্ত্র এসেছে। তার মধ্যে রয়েছে প্রেসিশিয়ান গাইডেড মিউনেশন, গ্লাইডেড স্ট্যন্ড অফ ওয়েপেন, লেজার গাইডেড ওয়েপেন এবং ক্রুজ মিসাইল। পাহাড়ি অঞ্চলে যেখানে ভূপ্রকৃতি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং সেখানে আন গাইডেড অস্ত্র কোনো কাজে আসে না বললেই চলে। ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বর্ডারের একটা বড় অংশ এই ধরনের পাহাড়ি অঞ্চল। অন্যদিকে ভারত ও চীনের মধ্যে পুরো