2020

করোনাকালে ডায়াবেটিস, হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীরা মিষ্টি, চকোলেট, কোল্ড ড্রিংক সহ এই খাওয়ার গুলি এড়িয়ে না চললেই বিপদ- সমীক্ষা

নিউজ ডেস্কঃ নোবেল করোনা ভাইরাস যা চিন্তার কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে গোটা বিশ্বের।যার ফলে ক্রমাগত বেড়ে চলেছে আক্রান্তের সংখ্যা ও মৃতের সংখ্যা। এটিকে আটকানোর জন্য নেই কোনো বিশেষ ওষুধ। এর জন্যই নিতে হচ্ছে অনেক পদক্ষেপ যার মধ্যে একটি হল দেশজুড়ে লকডাউন। যার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে ঘরে থাকা বাইরে না বেরোনো। এবং আরও কিছু পদক্ষেপ যেমন-হাত ধোয়া, একজনের থেকে অন্যজনের মধ্যে দূরত্ব বজায় রাখা ইত্যাদি। একদিকে যেমন এইগুলো অত্যন্ত জরুরি ঠিক অন্যদিকে

রাশিয়ার পঞ্চম প্রজন্মের এই যুদ্ধবিমানটি ভবিষ্যতে হাতে পেতে পারে সেনা? রইল তার ভয়ংকর রুপ

নিউজ ডেস্কঃ সুখই। এই সিরিজের এমন কিছু যুদ্ধবিমান রয়েছে যা একাধিক দেশকে রীতিমতো শঙ্কিত করেছিল একটা সময়। বর্তমান সময় দাঁড়িয়ে মিগের অবস্থা খারাপ হওয়ার কারনে সুখই এর কাছ থেকে বেশিরভাগ যুদ্ধাস্ত্র ক্রয় করছে রাশিয়া। ভারতবর্ষের প্রধান যুদ্ধবিমান ই সুখই এর তৈরি। সুখই সু ৫৭। অ্যামেরিকার পর রাশিয়ার তৈরি এই পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান একমাত্র রাশিয়ার বায়ুসেনা এবং নৌসেনার কাছেই রয়েছে। মোট ১২ টি যুদ্ধবিমান তৈরি করা হয়েছে। যার মধ্যে ১০ টি

ফ্রান্সের যে ট্যাঙ্ক ঘুম উড়িয়েছে সারা পৃথিবীর

নিউজ ডেস্কঃ ফ্রান্সের আর্মি যে পৃথিবীর অন্যতম সেরা আর্মি তা কমবেশি সকলেরই জানা। কারন আজ পর্যন্ত যেকয়টি দেশ যুদ্ধ লড়েছে তার মধ্যে সবথেকে বেশি যুদ্ধে জয় পেয়েছে ফান্স। এবং এর বড় কারন হল তাদের অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্র। বর্তমানে তাদের তৈরি রাফালে থেকে শুরু করে দাসল্ট এভিয়েশানের মিরাজ ২০০০। একের পর বিধ্বংসী অস্ত্র তৈরি করেছে ফ্রান্স। বায়ুসেনার পাশাপাশি তাদের স্থল বাহিনী যথেষ্ট শক্তিশালি। তাদের তৈরি করা এমন কিছু ট্যাঙ্ক রয়েছে যা শত্রু

আমেরিকার যে যুদ্ধবিমানের কারনে ঘুম উড়েছিল সারা পৃথিবীর

নিউজ ডেস্কঃ  অ্যামেরিকার তৈরি বেশ কিছু এমন যুদ্ধাস্ত্র রয়েছে যা সারা পৃথিবীকে চমকে দিয়েছিল। বিশেষ করে যুদ্ধবিমান গুলি। আর তাদের এই যুদ্ধবিমান গুলি এতোটাই ভয়ংকর ছিল যে প্রচুর দেশ এই যুদ্ধবিমানটি ক্রয় করতে আগ্রহী পরে। এফ ১৫ ঈগল। ১৯৭২ সালে প্রথম আকাশে দেখতে পাওয়া যায় এই যুদ্ধবিমানকে, ১৯৭৬ এর দিকে এটি সার্ভিসে আসে। দীর্ঘ ৪ দশক ধরে সার্ভিস দিয়ে আসছে বিভিন্ন দেশের বায়ুসেনাকে। ১০০ টির বেশি জয় পেয়েছে এই যুদ্ধবিমানটি

চীনের বিরুদ্ধে যে বিধ্বংসী ট্যাঙ্ক ব্যবহার করা হতে পারে। রইল তার বিধ্বংসী রুপ

নিউজ ডেস্কঃ ভারতবর্ষের কাছে এমন কিছু যুদ্ধাস্ত্র আছে যা শত্রু পক্ষের ঘুম ওড়াতে পারে। বিশেষ করে এমন কিছু যুদ্ধাস্ত্র যা রাশিয়ার থেকে ক্রয় করে বেশ বিধ্বংসী তৈরি করেছে ভারতবর্ষ। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রচুর সময় এই অস্ত্র ব্যবহার ও করা হয়েছে। টি ৯০ ভিস্ম। এই ব্যাটেল ট্যাঙ্ক গুলি ১৯৯৩ এর দিকে সার্ভিসে আসে। বর্তমানে এই ট্যাঙ্ক গুলি ভারতের সেনাবাহিনীতে দেখা যায়। তবে এর আপগ্রেডেড ভার্শন ই রয়েছে টি ৯০ এ। যুদ্ধাস্ত্রটি সিরিয়ার

পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমানের ভয়ংকর রুপ প্রদর্শন

নিউজ ডেস্কঃ এফ ২২ র‍্যাপ্টর। সার্ভিসে থাকা একমাত্র পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান। আমেরিকার হাতে থাকা এই যুদ্ধবিমানের ভয়ে ত্রস্ত গোটা পৃথিবী। র‍্যাডারকে ফাঁকি দেওয়ার পাশাপাশি একাধিক ক্ষমতা রয়েছে এই যুদ্ধবিমানের। ১৯৯৭ সালে প্রথমবার আকাশে দেখা যায় এই যুদ্ধবিমানকে। এরপর ২০০৫ সালে সার্ভিসে আসে। বর্তমানে ১৮৭ টি যুদ্ধবিমান হাতে রয়েছে আমেরিকার বায়ুসেনার। ১৯৯৬ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত এই যুদ্ধবিমান তৈরি হয়েছে। দেশের সিকিউরিটির কারনে এই যুদ্ধবিমানকে এখনও কোন দেশকে বিক্রি করেনি তারা।

কিছুদিনের মধ্যেই ভারতীয় নেভিতে আরও একটি বিধ্বংসী সাবমেরিন যোগ হতে চলেছে। দেখেনিন এর ক্ষমতা

নিউজ ডেস্কঃ ভারতীয় নৌসেনার হাতে যে নিউক্লিয়ার সাবমেরিন আসতে চলেছে তা অনেক আগেই বলা হয়েছে। বিশেষ করে কার্গিল যুদ্ধের পর একাধিক এরকম প্রকল্প ঘোষণা করা হয়। আর ঠিক সেই মতো ভারতের হাতে আসতে চলেছে নিউক্লিয়ার পাওয়ার ব্যালেস্টিক মিসাইল। মোট ৪ টি এই গোত্রের সাবমেরিন তৈরি হওয়ার কথা ছিল। এখনও পর্যন্ত একটি সমুদ্রে ট্রায়াল চলছে। বাকি তিনটি তৈরির কাজ চলছে। এই সাবমেরিন গুলিতে অত্যাধুনিক টেকনোলোজি থাকছে। ৯০,০০০ কোটি টাকার এই প্রজেক্টে

পাকিস্তানের পরমবন্ধু তুরস্ককে শিক্ষা দিতে এবার গ্রীসের পাশে ফ্রান্স এবং সৌদি আরব

নিউজ ডেস্কঃ পাকিস্তানের বন্ধু চীন সেকথা সকলেরই জানা তবে অনেকেরই অজানা যে তুরস্ক বেশ কিছু বিষয়ে পাকিস্তানকে সাহায্য করে থাকে। কাশ্মীর ছাড়াও একাধিক বিষয়ে পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়েছে তুরস্ক। তবে এই তুরস্কের আগ্রাসন নীতি নিয়ে ক্ষিপ্ত পৃথিবীর বেশ কয়েকটি দেশ। সম্প্রতি তুরস্কের বিরুদ্ধে কথা বলতে দেখা গেল আরব আমিরশাহিকে। ফ্রান্স,মিশরের পর সংযুক্ত আরব আমিরশাহী (UAE) তুরস্কের সামরিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে গ্রীসের পাশে দাঁড়িয়েছে বেশ কিছুদিন আগে ফ্রান্স ও মিশর তাদের যুদ্ধজাহাজ ভূমধ্যসাগরে

মোট ৩০ টি সাবমেরিন যোগ হতে চলেছে নৌবাহিনীতে। এক ঝলকে দেখেনিন তাদের ক্ষমতা

নিউজ ডেস্কঃ কার্গিল যুদ্ধের পর দেশের ডিফেন্স বা প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে যে এক আমুল পরিবর্তন এসেছে তা নজরে এসেছিল অনেক বছর আগেই। তবে জানেন কি কোন মানুষটির জন্য ভারতের ডিফেন্সের এই বিরাট পরিবর্তন? অটল বিহারী বাজপেয়ী। ভারতে এখন নতুন সাবমেরিন তৈরি হচ্ছে। কিছুদিনের মধ্যেই বেশ কিছু সাবমেরিন সার্ভিসে আসবে। কার্গিল যুদ্ধের পর পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপাই এরই পরিকল্পনা ছিল। যে ভারতের নৌবাহিনীর জন্য ৫০টি বৃহৎ নৌযান ভারতের মাটিতে তৈরি

‘উড়ন্ত কফিন’। দীর্ঘ ৫ দশক ধরে চীন, পাকিস্তানকে উচিৎ শিক্ষা দিয়ে এসেছে ভারতের এই ভয়ংকর যুদ্ধবিমানটি

নিউজ ডেস্কঃ দীর্ঘ ৫ দশক ধরে ভারতীয় বিমানবাহিনীতে সার্ভিস দিয়ে আসছে। শুধু ভারতীয় বিমানবাহিনী বললে ভুল বলা হবে, ৫০ র অধিক দেশ এই বিমান ব্যবহার করছে। বর্তমানে ভারত, ক্রোয়েশিয়া এবং রোমানিয়ার বিমান বাহিনীতে এই বিমান দেখা যায়। মিগ-২১ ওরফে বালালাইকা খুব সম্ভবত মিগ সিরিজের সবচেয়ে বিখ্যাত নাম। ৬২ বছর আগে অর্থাৎ ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৬ সালে এটিকে প্রথমবার আকাশে দেখা যায়। ১৯৫৯ সালে এটি সার্ভিসে আসে।  বিশ্বে মিগ-২১ এর চেয়ে বেশি