December 25, 2020

সান্তাক্লজ কোন দেশের মানুষ ছিলেন?

নিউজ ডেস্কঃ বড়দিন অর্থাৎ ২৫ ডিসেম্বর। আর এই বড়দিনের কথা মাথায় আসলেই মনে পড়ে যায় ক্রিসমাস ট্রি, সান্তাক্লজের কথা। আর এই শব্দটা শুনলেই সবার আগে মাথায় আসে বড়দিনে গিফটের কথা। ক্ষুদেরা তাদের মোজা ঝুলিয়ে রেখে দেয় গিফট পাওয়ার আশায়।তবে আট থেকে আশি সকলেই গিফট পেতে ভালবাসে।তবে বাচ্চাদের কাছে সান্তাক্লজ যে কোন ঈশ্বরের থেকে কম নয় তা বলাই বাহুল্য। কিন্তু এই সান্তাক্লজ কে? এই নিয়ে রয়েছে অনেক গল্প। কে এই সান্তাক্লজ

সান্তাক্লজের ড্রেসের রং লাল হল কেন জানেন?

নিউজ ডেস্কঃ বাতাসে বড়দিনের আমেজ। আর বড়দিন মানেই ক্রিসমাস ট্রি থেকে শুরু করে সান্তাক্লজ। আর এই সান্তাক্লজের কথা মাথায় আসলেই সবার আগে যেকথাটি মনে আসে তাহল গিফটের কথা। বাচ্চারা সারা বছর এই দিনটির জন্য অপেক্ষা করে থাকে যে এইদিনে রাতে তাদের জন্য সান্তা গিফটের ঝুলি নিয়ে আসবে। তবে এই সান্তা মানেই কি লাল সাদা পোশাক পরিহিত এক বুড়ো? এই নিয়ে রয়েছে একাধিক তথ্য। তবে বেশ কিছু মহলের মতে এই সান্তাক্লজের

পরমাণু ক্ষমতা সম্পন্ন মিসাইলের সফল নাইট ট্রায়াল

নিউজ ডেস্কঃ ভারতের সেনাবাহিনী যাতে দিনে এবং রাতে সমান দক্ষতায় লড়তে পারে সেই কারনে একাধিক দেশীয় প্রযুক্তির মিসাইলের পরীক্ষা করছে। এবং আগামি দু বছর ভারতের সেনাবাহিনীর জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।আসতে চলেছে একের পর এক মিসাইল এবং তার সফল পরীক্ষাও চলছে। ভারতের স্ট্রাটেজিক ফোর্স কম্যান্ড ওড়িশার বালাসোর উপকূল থেকে দুটি পৃথ্বি-২ সারফেস টু সারফেস পরমাণু ক্ষমতা সম্পন্ন মিসাইলের সফল নাইট ট্রায়াল করে। পৃথ্বি-I এর রেঞ্জ ১৫০ কিমি, পেলোড ১০০০ কেজি।

ক্রিসমাস ট্রি হিসাবে বাস্তবে কোন গাছকে পূজা করা হয় জানেন?

নিউজ ডেস্কঃ ক্রিসমাস অর্থাৎ বড়দিনের আমেজ এখন বাতাসে। কিভাবে বড়দিন কাটানো হবে সেই নিয়ে প্ল্যান করতে ব্যস্ত এখন বাঙালি। আসলে বড়দিন এমন একদিন যেদিন সারা পৃথিবীর সকলে জাতপাত ধর্ম ভুলে একসাথে এই ক্রিসমাস সেলিব্রেশান করে থাকেন। প্রচুর মানুষকে দেখা যায় যে এইদিন বাড়িতে ক্রিসমাস ট্রি লাগাতে, শুধু বাড়ি নয় পাশাপাশি রাস্তা ঘাত সর্বত্রই দেখা মেলে এই ক্রিসমাস ট্রির। ১৬০০ শতাব্দীর থেকে এই আধুনিক ক্রিসমাস ট্রির প্রচলন শুরু হলেও যীশুর জন্মের

রানি ভিক্টোরিয়ার কারনেই ক্রিসমাস গাছ জনপ্রিয় হয়েছিল। কারন জানলে অবাক হবেন

নিউজ ডেস্কঃ বড়দিন অর্থাৎ ক্রিসমাস। এই দিনে জাতপাত ধর্ম ভুলে সকলকেই কমবেশি মজা করতে দেখা যায়। ধনী, দরিদ্র সকলেই কমেবেশি সান্তাক্লজ থেকে শুরু করে ক্রিসমাস ট্রি নিয়ে আনন্দ উপভোগ করে থাকেন। আসলে ক্রিসমাস বা বড়দিন হল এখন বাঙ্গালির অন্যতম শ্রেষ্ঠ উৎসব। তবে এইদিনে ক্রিসমাস ট্রি হিসাবে দেবদারু গাছ কেন ব্যবহার করা হয় এই নিয়ে রয়েছে অনেকেরই প্রশ্ন। বড়দিনে ব্যবহার করা এই ক্রিসমাস ট্রি কিন্তু খ্রিষ্টের জন্মের আগে থেকেই ব্যবহার করা

পরবর্তী প্রজন্মের যুদ্ধজাহাজের জন্য প্রতিরক্ষামন্ত্রকের ঘোষণা

নিউজ ডেস্কঃ ভারতবর্ষের সেনাবাহিনীর যে বিরাট পরিমাণে উন্নতি হতে চলেছে তা ভারত-চীন সংঘর্ষের পর ই আভাস পাওয়া গিয়েছিল। আর সেই কারনে ভারতের একাধিক প্রোজেক্ট ঘোষণার পাশাপাশি বন্ধ হয়ে বা ঝুলে থাকা অনেক কাজই তাড়াতাড়ি বা গতি এসেছে বলে মনে করা হচ্ছে। ভারতের বায়ুসেনা থেকে শুরু করে ভারতের নৌসেনার ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য একাধিক প্রোজেক্টের পাশাপাশি বিরাট পরিমাণে বাজেট ঘোষণা করা হচ্ছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রক মোট ২৮,০০০ কোটি টাকার ($3.7Bn) প্রোজেক্ট ঘোষণা করেছে। এর

যীশুর জন্মের সময় সারা বাড়ির আঙিনায় ক্রিসমাস গাছ লাগানো হয়েছিল কেন?

নিউজ ডেস্কঃ ২৫ ডিসেম্বর, অর্থাৎ বড়দিন। ধনী, দরিদ্র, জাতপাত ভুলে সকলেই একত্রিত হয়ে এই আনন্দ উপভোগ করে থাকেন। এবং সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল এই যে কেউ রাস্তায় বেড়িয়ে আনন্দ উপভোগ করেন তো আবার কেই বাড়িতে বসেই। তবে রাস্তা হোক বা বাড়ি ক্রিসমাস ট্রি কিন্তু সর্বত্র দেখা মেলে। আর এই ক্রিসমাস ট্রি নিয়ে রয়েছে প্রচুর গল্পকথা। কেউ কেউ মনে করে থাকেন খ্রিষ্টের জন্মের আগে থেকে ইউরোপের মানুষেরা এই গাছ ব্যবহার করে

কোনও অংশে কম নয় তুরস্ক। দেখুন তাদের বিধ্বংসী ক্ষমতা

নিউজ ডেস্কঃ তুরস্ক। ভারতের শত্রু পাকিস্তানের এখন পরমবন্ধু। একাধিক বিষয়ে আন্তর্জাতিক মঞ্চে পাকিস্তানকে সমর্থন করেছে। তবে তার জবাব ও পেয়েছে ভারতের থেকে। আর সেই কারনে ইতিমধ্যে গ্রীসের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলতে সচেষ্ট ভারত। কারন শত্রুর শত্রু আমার বন্ধু। গ্রীসের শত্রু তুরস্ককে চাপে রাখতে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহন করা হচ্ছে। তবে তুরস্কের কাছে অত্যাধুনিক অস্ত্রের সম্ভার রয়েছে প্রচুর। আজারবাইজানের সাথে আর্মেনিয়ার যুদ্ধে তা ব্যবহার করতে দেখা গেছে। পাশাপাশি মেডিটেরিয়ান সমুদ্রে গ্রীস

চীনকে চাপে রাখতে জাপানকে যুদ্ধবিমান বিক্রয় করল আমেরিকা। দেখুন যুদ্ধবিমানের বিধ্বংসী ক্ষমতা

নিউজ ডেস্কঃ এফ ৩৫। বর্তমান বিশ্বের ত্রাস বলা যেতে পারে। আমেরিকার তৈরি করা এই যুদ্ধবিমানের মধ্যে রয়েছে পঞ্চম প্রজন্মের বেশ কিছু টেকনোলোজি। প্রথমাবস্থায় কোনও দেশের কাছে আমেরিকা এই যুদ্ধবিমান বিক্রি না করলে পরবর্তীতে বেশ কিছু দেশের হাতে এই বিমান দেখা যেতে পারে, বিশেষ করে কাতারের মতো বেশ কিছু দেশের হাতে আসতে চলেছে এই যুদ্ধবিমান। তবে তুরস্ককে এই যুদ্ধবিমান দিতে অস্বীকার করে তাদের সিকিউরিটির জন্য। অর্থাৎ এর যে অত্যাধুনিক ক্ষমতা রয়েছে

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে সুইডেনের থেকে বিধ্বংসী যুদ্ধবিমানটি ক্রয় করতে পারে ভারতবর্ষ

নিউজ ডেস্কঃ পাকিস্তানকে বেশ কিছু অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্র সহ সরঞ্জাম দিয়ে থাকে সুইডেন। যা কিছুটা হলেও চিন্তার বিষয়। কারন সুইডেনের কাছে অত্যাধুনিক প্রচুর অস্ত্র রয়েছে। আর সেই কারনে একটুও হলেও চিন্তার বিষয়। তবে তাদের অত্যাধুনিক সাব গ্রিপেন ভারতের জন্য অফার করেছে। অত্যাধুনিক এই যুদ্ধবিমানটি মাল্টিরোল যুদ্ধবিমান। সুইডেন এয়ারফোর্স ছাড়াও ব্রাজিল, সাউথ আফ্রিকা, চেকের মতো দেশের হাতে এই যুদ্ধবিমান রয়েছে। আর এই যুদ্ধবিমানকে ভারতের কাছে বিক্রি করতে চেয়েছে তারা।