রাফালের বিকল্প হিসাবে কি চীনের এই যুদ্ধবিমান ক্রয় করতে চলেছে পাকিস্তান? এয়ার এক্সার্সাইজ ঘিরে জল্পনা শুরু আন্তর্জাতিক মহলে

রাফালের বিকল্প হিসাবে কি চীনের এই যুদ্ধবিমান ক্রয় করতে চলেছে পাকিস্তান? এয়ার এক্সার্সাইজ ঘিরে জল্পনা শুরু আন্তর্জাতিক মহলে

নিউজ ডেস্কঃ ভারতবর্ষের হাতে রাফালে আসার পর যে চীন এবং পাকিস্তানের অবস্থা টাইট হয়েগেছে তা আর নতুন করে কিছু বলার নেই। কারন তারা ইতিমধ্যে একাধিক প্রস্তুতি নিতে শুরু করে দিয়েছে যা ইতিমধ্যে প্রমাণও পাওয়া গেছে। আর সেই কারনে তারা ইতিমধ্যে একাধিক বিমানের আপগ্রেড করার পাশাপাশি ট্রায়াল শুরু করে দিয়েছে। বিশেষ করে চীনের কাছ থেকে ক্রয় করা যুদ্ধবিমান গুলিকে বেশ ভালোভাবেই আপগ্রেড করতে ব্যস্ত তারা। কারন আমেরিকা থেকে শুরু করে ফ্রান্স তাদের যুদ্ধবিমান গুলিকে আপগ্রেড করা থেকে শুরু করে পার্টস দিতে অস্বীকার করছে আর সেই কারনে বেশ ঝামেলায় পড়েছে পাকিস্তান। আর সেই কারনে তারা চীনের যুদ্ধবিমান গুলিকে গ্রাউন্ডেড করে রেখেছে এবং আপগ্রেড করার চেষ্টা করছে।

Shaheen-IX এয়ার এক্সার্সাইজে পাকিস্তানে এই জে-১০ কে লক্ষ করা গেছে। আর এই যুদ্ধবিমানে কোনো দেশের বায়ুসেনার চিহ্ন নেই। সোজা কথায় হতে পারে পাকিস্তান এটা ট্রায়ালের জন্য নিয়েছে নয়তো এটা পাক বিমানবাহিনীতেই থাকবে বলে মোট সামরিক বিশেষজ্ঞদের।

রাফালে ভারতে আসার পর থেকেই পাকিস্তানের অবস্থা শোচনীয় ছিল। এর মধ্যে জেএফ-১৭ এর রক্ষণাবেক্ষণের সমস্যার জন্য বেশির ভাগ জেএফ-১৭ কে গ্রাউন্ডেড রেখেছে। জেএফ-১৭ ব্লক-৩ এর প্রথম ফ্লাইটের পর এখনও কোনো খবর নেই। মূলত এসা রেডার ইনস্টলেশান প্রসেসে প্রোজেক্ট বাজে ভাবে ব্যহত হয়েছে বলে সূত্রের খবর।

এদিকে ফ্রান্সের অত্যাধুনিক রাফালের ডেলিভারি বাড়তি চাপ সৃষ্টি করেছে। এই সময়ে জে-১০ যথেষ্ট প্রাসঙ্গিক বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও জে-১০ ভারতের মিগ-২৯ইউপিজির সাথে তুলনা করা হয়ে থাকে। কারন দুই ইঞ্জিনের রাফালের পেলোড ক্যপাসিটি এবং স্পেকট্রাকে কোনো দিক থেকেই চীনের কোনো যুদ্ধবিমান (এমনকি জে-২০) বিট করতে সক্ষম নয়। ইতিমধ্যে যুদ্ধক্ষেত্রে প্রমানিত  রাফালের চেয়ে মিগ-২৯ইউপিজির ক্ষমতা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *