November 20, 2020

তেজাসের ইঞ্জিন আমেরিকা থেকে ক্রয় করা। কোন কোন দেশের টেকনোলোজি আছে এই বিধ্বংসী দেশীয় যুদ্ধবিমানে?

নিউজ ডেস্কঃ ভারতের দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি তেজাস যে ইতিমধ্যে চীন এবং পাকিস্তানের মাথা ব্যাথার কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে তা ইতিমধ্যে প্রমান পাওয়া গেছে। তেজাসের আরও প্রযুক্তিগত ভাবে উন্নতি করা হবে বলে মত ডিফেন্স বিশেষজ্ঞদের। তেজাসকে ভারতের সেনাবাহিনীতে রাখার ফলে বেশ কিছু উন্নতিতে সাহায্য হয়েছে। তেজসের একটা বড় সুবিধা হল লাইট ও সিঙ্গেল ইঞ্জিন ফাইটার হওয়ায়। “কম্ব্যট এয়ার প্যট্রলিং” বা CAP এর জন্য এটি একটি দূর্দান্ত প্ল্যর্টফর্ম। ভারতীয় বিমানবাহিনীতে দুই ইঞ্জিন বিমান

সাপকে বিশ্বাস করা গেলেও চীনকে বিশ্বাস করা উচিৎ নয়। ১৯৬২ সালেও ঠিক এমনই করেছিল

নিউজ ডেস্কঃ চীনকে বিশ্বাস করা আর সাপকে বিশ্বাস করা সমান। আর সেই কারনে বেশ কিছুটা পিছিয়ে এলেও সীমান্তের উত্তেজনা কমছে না। সেখানে ডিফেন্সিভ ইক্যুইমেন্ট জড়ো করে রাখা থাকবে। এই মুহূর্তে সেখান থেকে সরে আসা মানেই বিরাট বড় ভুল। কারন ১৯৬২ সালের ১৫ ই জুলাই এর কাগজ এটি, এতে লেখা হয়েছে গালওয়ান ভ্যালি থেকে চীন পিছু হঠতে বাধ্য হয়েছে। কিন্তু ঠিক এর ৯৭ দিন পর থেকে ভারত চীন যুদ্ধ শুরু হয়।

১৬ টি ব্রহ্মস মিসাইল বহনে সক্ষম। ভারতে তৈরি হওয়া সেরা যুদ্ধজাহাজ বলা হয়

নিউজ ডেস্কঃ ভারতের তৈরি হচ্ছে প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র। বিশেষ করে কার্গিল যুদ্ধের পর প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর সেইসময় দাঁড়িয়ে এর গুরুত্ব বুঝতে পারে। আর সেই কারনে একাধিক প্রকল্প হাতে নেন তিনি। আর সেই কারনে ফ্রেগেট বা ডেস্ট্রয়ার থেকে শুরু করে সাবমেরিন যাতে ভারতবর্ষেই তৈরি করা হয় সেই কারনে এক গুচ্ছ প্রকল্প ঘোষণা করেন। ভারতে তৈরি হওয়া অন্যতম সেরা ভেসেল্স বলা হয়ে থাকে এই আই এন ইস নীলগিরি ডেস্ট্রয়ারকে। কলকাতা বা

২৬০০০ ফুট থেকেই আক্রমণ করতে সক্ষম। রাশিয়ান এই যুদ্ধবিমানটি তৈরি হয় ভারতের মাটিতেই

নিউজ ডেস্কঃ ভারতীয় বায়ুসেনা এখনও পর্যন্ত ৭০ র অধিক যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে। বিশেষ করে ভারতের হাতে মিগ বিমান গুলি থাকার ফলে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে ইন্ডিয়ান আর্মি। মিগ ২১ থেকে শুরু করে বর্তমানে মিগ ২৯। ভারতীয় সেনাবাহিনী এখনও পর্যন্ত ৯০০ র অধিক মিগ বিমান ব্যবহার করেছে। মিগ ২১ র কথা সকলেরই জানা। ঠিক তেমনই রয়েছে মিগ ২৭। কিছুদিন আগেই শেষ মিগ ২৭ টি অবসর গ্রহন করে। যুদ্ধবিমান গুলি বেশিরভাগ ব্যবহার করা