October 3, 2020

সামুদ্রিক পথে জবাব দিতে প্রস্তুত। নৌবাহিনীর জন্য আসতে পারে বিধ্বংসী এই ড্রোন

নিউজ ডেস্কঃ চীনের সাথে সংঘাতের পর জলসীমার উপর বিশেষভাবে নজর দেওয়া হচ্ছে। কারন দক্ষিণ চীন সাগরে চীনকে চাপে রাখতে জাপান, আমেরিকার সাথে হাত মিলিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এবার নিজেদের হাত আরও মজবুত করতে জল সীমার উপর বিশেষ নজর দিচ্ছে ভারতের সেনাবাহিনী। সমুদ্রে নজরদারি বাড়ানোর জন্য  ভারতীয় নৌবাহিনী ‘ফাস্ট-ট্র্যাক’ প্রসেসে দশ টি লংরেঞ্জ ‘শীপবোর্ন আনম্যান্ড এরিয়াল ভেহিকেল’ ক্রয় করতে চলেছে। দশটি এই ধরনের এরিয়াল ভেহিকেলের জন্য নৌবাহিনী খরচ করবে প্রায় ₹১,২৪০ কোটি টাকা।

আমেরিকার বিদ্ধংসি যুদ্ধবিমান। চীনকে বিপাকে ফেলতে ক্রয় করা হবে বিধ্বংসী যুদ্ধবিমানটি

নিউজ ডেস্কঃ F 16। এমনই এক যুদ্ধবিমান যার ভয়ে ত্রস্ত সারা বিশ্ব। আমেরিকা ছাড়াও সারা পৃথিবীর প্রায় ২৬ টি দেশ ব্যবহার করেছে। সবরকম আবহাওয়ায় চলতে সক্ষম যুদ্ধবিমানটি ১৯৭৮ সালের অগাস্টে সার্ভিসে আসে। এখনও পর্যন্ত প্রায় ৪৬০০ এর উপর এই যুদ্ধবিমান তৈরি করা হয়েছে। কিছু সপ্তাহ আগে চীনের শত্রু তাইওয়ান এই যুদ্ধবিমানটি ক্রয় করতে চুক্তি সম্পূর্ণ করেছে। যুদ্ধবিমান টি বিশেষ যেসব বৈশিষ্ট্য রয়েছে তা নিম্নরূপ লম্বা- ৪৯ ফুট উচ্চতা- ১৬ ফুট

দেশীয় এই বোম্ব পরবর্তীকালে আসতে পারে পৃথিবীর ভয়ংকর বোম্বের তালিকায়

নিউজ ডেস্কঃ ভারতীয় বায়ুসেনা প্রচুর ইসরায়েলের বোম্ব ব্যবহার করে থাকে। স্পাইস ২০০০। পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বোম্বের মধ্যে একটি। তবে অনেকেরই অজানা একটি বিষয় আছে তা হল ভারতের হাতেও অর্থাৎ DRDO ঠিক একইরকম একটি বোম্ব তৈরি করেছে যার নাম গুরুথামা(GURUTHAMA)। এটি DRDO  র তৈরি লংরেঞ্জ স্মার্ট গাইডেড বোম্ব। যেখানে ইসরায়েলের Spice-2000 এর রেঞ্জ ৭০ কিমি সেখানে Guruthama এর রেঞ্জ ১০০ কিমি। এটি বেশ কয়েকবার সুখোই ৩০ এমকেআই থেকে সফলভাবে টেস্ট করা

বিমানবাহিনীর গুরূত্ব আধুনিক যুদ্ধে ব্যপক। তারপরও সরকারের এই উদাসীনতা ভবিষ্যতে ভারতবর্ষকে বিপদে ফেলবে না তো?

নিউজ ডেস্কঃ দেশ স্বাধীনের পর বিশেষ করে ৬০ এর দশকে বিরাট পরিমাণে ডিফেন্সের জিনিস পত্র এসেছে। বিশেষ করে ইন্দিরা গান্ধী ভারতের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন পাকিস্তান, চীনকে যে শায়েস্তা করেছিলেন তা সকলেরই জানা। তবে ১৯৬০ সালে ভারতের জিডিপির পরিমাণ সেভাবে ছিলনা কিন্তু ডিফেন্সের প্রতি একটুও অনীহা করেনি তারা। সেইসময় ভারত বিভিন্ন ধাপে ৮০০ এর উপর মিগ বিমান(মিগ ২১) ক্রয় করেছে। তখন এত টাকা আমরা জোগাড় করতে পেরেছিল সরকার। কিন্তু প্রশ্ন হল দেশীয়

জঙ্গিদের ড্রোন ধ্বংস করতে নতুন টেকনোলোজি। আসতে পারে সেনাবাহিনীর হাতে

নিউজ ডেস্কঃ বর্তমান যুগে একের পর এক ছোট ড্রোন আবিষ্কার করে চলেছে একের পর এক দেশ। কিছু প্রাইভেট সংস্থাও ভাল মাপের ড্রোন ইতিমধ্যেই তৈরি করেছে। তবে এই ড্রোন আবিষ্কারের ফলে দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আরও চাঙ্গা করে তুলতে হচ্ছে। বর্তমানে প্রচুর জঙ্গি গোষ্ঠীর হাতেও এই ছোট মাপের ড্রোন রয়েছে। আর সেই কারনে এ্যন্টি ড্রোন ওয়েপেন সিস্টেমের উপরেও জোড় দেওয়া হচ্ছে। এই নতুন এ্যন্টি ড্রোন সিস্টেম শত্রুর মাইক্রো ড্রোনকে দুই ভাবে ধ্বংস