September 16, 2020

ইসলামিক দেশ গুলি অনুযায়ী সেরা বিমানবাহিনী কোন দেশের হাতে জানেন?

নিউজ ডেস্কঃ মধ্য প্রাচ্যের মধ্যে মিশরের বায়ুসেনাকে সবচেয়ে শৌখিন বায়ুসেনা বলা হয়ে থাকে।  কারন একমাত্র দেশ যাদের হাতে আমেরিকা এবং রাশিয়ার বিভিন্ন ধরনের যুদ্ধবিমান রয়েছে। তবে কিছুদিনের মধ্যেই মধ্য প্রাচ্যের প্রথম দেশ হিসাবে রাশিয়ান SU-35 এর মালিক হতে চলেছে মিশর। এবছরেই তারা দুটি SU-35 এর ডেলিভারি পাবে।বাকি ২৪ টি ২০২৩ এর মধ্যে। তাহলে মিশরীয় বিমান বাহিনীর চেহারা কি দাড়াল ? SU-35 E = 26 টি Rafale D/E = 24 টি

"The Lion of Ladakh" র নামে সেতু উদ্বোধন। চীনকে শায়েস্তা করতে এই সেতু বিরাট ভূমিকা নেবে

নিউজ ডেস্কঃ ভারতের সেনারা  বা কর্নেল দের যে দূরদর্শিতা ছিল তা একাধিকবার প্রমান দিয়েছে তারা। শায়ক নদীর উপর তৈরি কর্নেল চেয়াং রিঞ্চেন সেতু চীনের অন্যতম মাথাব্যথার কারন। গতবছর অক্টোবরে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এর উদ্বোধন করেন। LAC তে ট্রুপস ট্রান্সপোর্ট ও ডিফেন্স ফেসিলিটিতে এই ব্রিজটি স্ট্রাটেজিক্যলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই কর্নেল চেয়াং কে বলা হয় “The Lion of Ladakh”. ১৯৪৭ সালে ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ এছাড়াও ১৯৬২ তে চীনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে তিনি

এই বিমানের কারনেই চীন পাকিস্তানের ঘুম ওড়ানো যেতে পারে। এতোদিন ধরে এর সংখ্যা কেন বাড়ানো হয়নি?

নিউজ ডেস্কঃ নেত্রা এ্যওয়াক্স। ভারতের যুদ্ধবিমানগুলিকে একাধিক সময় সাহায্য করে এসেছে। বিশেষ করে কিছুদিন আগে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আট্যাক করা হয়েছিল যখন, সেইসময়য় এই এ্যওয়াক্স এক বিরাট ভূমিকা পালন করে। নেত্রা এ্যওয়াক্সে যে পাশে সাদা চকচকে অংশটা দেখছেন এটা Electronic Intelligence বা (ELINT) বলা হয়। এর মাধ্যমে যেকোনো ট্যকটিকাল ডাটা লিংক, কমিউনিকেশান লিংক(যোগাযোগের ব্যবস্থা) এর মত বিভিন্ন ইলেকট্রিক সিগনাল ইন্টার্সেপ্ট করতে সক্ষম নেত্রা। আর ওপরে কালো অংশটা হল Satellite Communication বা

পাকিস্তানের উপর হামলা চালানো মিরাজের থেকেও অধিক ক্ষমতা রাখে রাফালে। গ্রাউন্ড আট্যাকে যেকোনো সময় ধরাশায়ী করতে পারে

নিউজ ডেস্কঃ ইতিমধ্যে ভারতের হাতে রাফালে এসে পৌঁছেছে। তবে ফ্রান্সের থেকেও রাফালে প্রথম বিমান নয়, এর আগেও একাধিক যুদ্ধাস্ত্র ক্রয় করেছে ভারত। বিশেষ করে দেশ স্বাধীনের পর ফ্রান্সের দাসল্ট এর প্রধান ক্রেতা ছিল ভারতবর্ষই। ফ্রান্সের মিরাজ ২০০০। ভারতীয় বিমানবাহিনীর মিরাজ-২০০০ কে অন্যতম দামী সম্পত্তি হিসাবে গন্য করা হয়। সাধারন সেনা সাধারন যুদ্ধে যায়। কিন্তু স্পেশাল প্যরা কম্যান্ডো স্পেশাল সার্জিকাল স্ট্রাইকে ব্যবহার করা হয়। এখানে সুখোই কে আপনি সাধারন সেনা ধরলে

একবছর বিশ্বকর্মা পূজা ১৬ সেপ্টেম্বর পড়েছিল। কিন্তু কেন জানেন?

নিউজ ডেস্কঃ বিশ্বকর্মা পূজা এমন একটি পূজা যেই পূজা একটি নির্দিষ্ট দিন নির্ধারিত করা থাকে ক্যালেন্ডারে।এই দিনটি হল ১৭ সেপ্টেম্বর কিন্তু এই বছর বিশ্বকর্মা পূজা ১৭ সেপ্টেম্বরের বদলে ১৬ সেপ্টেম্বর পড়েছে।কিন্তু কেন এই দিনের পরিবর্তন হল সেটা জেনে নিন। হিন্দু ধর্মে সব দেব-দেবীরই পুজোর তিথি স্থির হয় চাঁদের গতিপ্রকৃতির উপর নির্ভর করে। এ বিষয়ে চান্দ্র পঞ্জিকা অনুসরণ করা হয়ে থাকে। কিন্তু বিশ্বকর্মার পুজোর তিথি স্থির হয় সূর্যের গতিপ্রকৃতির উপর ভিত্তি