নিউজ ডেস্কঃ যৌন খিদে মেটাবার জন্যে প্রচুর মেয়েকেই অকথ্য অত্যাচার সহ্য করতে হয়েছে। এ আর মতুন কিছু নয়। রোমান সাম্রাজ্য পতনের পেছনেও এই কারন কিছুটা দায়ি ছিল। শুধু রোমান সাম্রাজ্য নয়। ইতিহাস ঘাঁটলে এরকম অনেক তথ্যই বেরিয়ে আসবে। এশিয়া মহাদেশও এর ব্যাতিক্রম ছিলনা।
বর্তমানে শান্তি প্রিয় দেশ হিসাবে দেখা যায় জাপানকে। কিন্তু এই জাপানের সৈন্যদের লালসার স্বীকার হয়েছিল চীন এবং কোরিয়ার হাজার হাজার মেয়ে।
১৯৩২ সালে শুরু হয় জাপানের এই নির্মমতা। চীনের একটা বড় অংশ সেই সময় জাপান দখল করে নেয়। আর সেই স্থানের এক বিরাট জায়গা জুড়ে শুরু হয় যৌন দাসির চল।
সৈন্যদের যৌন খিদে মেটাতেই তৈরি হয়। সেনাদের যৌন খিদে মেটাতে যেকোনো সময় তারা সঙ্গমে লিপ্ত হতেন। এবং একজন সৈন্যের যৌন খিদে মেটাতে আনা হত অসংখ্য মেয়েকে।
সেনাদের এই নিষিদ্ধপল্লির মেয়েদেরকে বলা হত ‘কমফর্ট উইমেন”।
ওয়াকিবহল মহলের মতে ১৯৩২ সাল থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত চলে জাপানের এই অকথ্য অত্যাচার। চীন এবং কোরিয়া থেকে সেই সময় ২০ হাজার থেকে শুরু করে প্রায় ৪ লক্ষের উপর মেয়েকে এই কাজে বাধ্য করেছিল জাপান। এদের মধ্যে বেশিরভাগ মেয়েরই মৃত্যু হয় ১৯৯০ সালের দিকে। এবং বেশিরভাগ মেয়েরই মৃত্যুর কারন ছিল যৌন রোগ।