ভারতীয় বায়ু সেনার প্রধান দপ্তর কোথায়? জানুন বিস্তারিত
নিউজ ডেস্কঃ ভারতীয় বায়ু সেনা পৃথিবীর অন্যতম সেরা বায়ুসেনার মধ্যে একটি। সারা বিশ্ব যাদের সাহসিকতার পরিচয় পেয়েছে একাধিকবার। কিন্তু তাদের প্রধান দপ্তর গুলি কোথায় আছে!
নিউজ ডেস্কঃ ভারতীয় বায়ু সেনা পৃথিবীর অন্যতম সেরা বায়ুসেনার মধ্যে একটি। সারা বিশ্ব যাদের সাহসিকতার পরিচয় পেয়েছে একাধিকবার। কিন্তু তাদের প্রধান দপ্তর গুলি কোথায় আছে!
নিউজ ডেস্কঃ ভারতের হাতে একাধিক যুদ্ধবিমান রয়েছে। বিশেষ করে শুখোই বা মিগ যুদ্ধবিমানের উপর ভরসা করে একাধিক যুদ্ধ লড়েছে ভারত। এবং বেশিরভাগই সব পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। ঠিক তেমনই কিছুদিন ভারতের হাতে এসেছে মিগের নতুন একটি বিমান।
নিউজ ডেস্কঃ ভারতের বেশ কিছু যুদ্ধবিমান রয়েছে যা সারা চীন, পাকিস্তান ছাড়াও সারা পৃথিবী সমীহ করে চলে। ঠিক তেমনই এক যুদ্ধবিমান হল শুখোই সু ৩০। যার উপর ভর করে একাধিক যুদ্ধাস্ত্র তৈরিও করা হয়েছে। বিশেষ করে ব্রহ্মমসের মতো মিসাইল এর সাথে যুক্ত করা হয়েছে।
নিউজ ডেস্কঃ গোটা পৃথিবী কেমন যেন থমকে গেছে। হাতে গোনা কয়েকটি দেশ নয় জাতিপুঞ্জের সবকটি দেশ কমবেশি লক ডাউন ঘোষণা করেছে। ১৯৪ টা দেশ নয়, ২০০ টির উপর দেশ এখন এক কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে।করোনা আতঙ্ক। করোনা ভাইরাসে জুবুথুবু গোটা পৃথিবী।ক্যুয়ারেন্টাইনে রয়েছে প্রচুর মানুষ। ঘরের বাইরে সেভাবে বেরোনোই মানা আছে। কারন একাধিক জেলা থেকে শহরে রয়েছে করোনা আতঙ্ক। বিদ্যালয় থেকে শুরু করে মহা বিশ্ববিদ্যালয় গুলি বন্ধ। কবে খোলা হবে
সুমিত, কলকাতাঃ গোটা পৃথিবী কেমন যেন থমকে গেছে। হাতে গোনা কয়েকটি দেশ নয় জাতিপুঞ্জের সবকটি দেশ কমবেশি লক ডাউন ঘোষণা করেছে। ১৯৪ টা দেশ নয়, ২০০ টির উপর দেশ এখন এক কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে।করোনা আতঙ্ক। করোনা ভাইরাসে জুবুথুবু গোটা পৃথিবী।ক্যুয়ারেন্টাইনে রয়েছে প্রচুর মানুষ।রয়েছে সিনে তারকারাও। তবে একাধিক সিনে তারকা দাঁড়িয়েছে সাধারণ মানুষের পাশে। একাধিক সামাজিক কাজকর্মের পাশাপাশি একাধিক সামাজিক বিধিনিষেধ মেনে চলতে বলছেন তারা। তারাও ঘরের মধ্যেই দিন
নিউজ ডেস্কঃ অ্যামেরিকার একাধিক যুদ্ধবিমানের ভয়ে কাঁপে একাধিক দেশ। তবে যেই যুদ্ধবিমানের কথা মাথায় আসলেই সকল দেশ প্রাধান্য দেয়, তাহল এফ ১৬ যুদ্ধবিমান। এফ ১৬ যুদ্ধবিমান অ্যামেরিকা ছাড়াও একাধিক দেশের নৌসেনাতে দেখাগেছে।
নিউজ ডেস্কঃ এফ ২২ র্যাপ্টর। বিশ্বের অত্যাধুনিক ফাইটার জেট। এই ফাইটার জেট অ্যামেরিকা কোনোদিন বিক্রয় করবেনা বলে জানিয়েছে। এই বিমানকেই এখনও পর্যন্ত পৃথিবীর পঞ্চম প্রজন্মের অত্যাধুনিক বিমান হিসাবে ধরা হয়। তবে ২০০৫ সালে এই যুদ্ধবিমান অ্যামেরিকার হাতে আসে, তার আগে এফ ১৫ র মতো বিমানের দাপটই দেখাগেছে অ্যামেরিকার বিমানবাহিনীতে। ঠিক তার আগে আবার ম্যাকডনাল্ডের বিমানের ভয়ে কাঁপত একাধিক দেশ।
নিউজ ডেস্কঃ অ্যামেরিকার চোখের চোখের উপর চোখ রেখে চলার বা বলার ক্ষমতা রয়েছে একমাত্র রাশিয়ার। অ্যামেরিকার থেকে যুদ্ধবিমনের সংখ্যা কম হলেও পরমাণু অস্ত্র অনেক বেশি রয়েছে অ্যামেরিকার থেকে। যুদ্ধবিমানের সংখ্যা কম হলেও রাশিয়ার একাধিক যুদ্ধবিমানের জন্য ঘুম উড়েছে অ্যামেরিকার।
নিউজ ডেস্কঃ একাধিক দেশের একাধিক যুদ্ধবিমান সহ অত্যাধুনিক অস্ত্র। তবে বেশ কিছু দেশে বিমানবাহিনীকে অত্যাধুনিক করার জন্য সে দেশের বিমান চালক পাইলটের কথা ভাবা হয়েছে। আর সেই কারনে যুদ্ধবিমান গুলিকে আরও বেশি অত্যাধুনিক করার চেষ্টা করা হয়েছে। কারন যত স্বছন্দে পাইলট বিমান চালাতে পারবে তত ভালোভাবে প্রতিপক্ষের উপর আক্রমণ শানাতে পারবে।