এখনও ভারতবর্ষের এই কুয়োতে রয়েছে প্রেত আত্মাদের আনাগোনা।
সোহিনী সরকারঃ দিল্লি বা পশ্চিমের রাজ্যগুলোতে ঘুরতে গেলে বাউলি শব্দটি তো আপনি নিশ্চয়ই শুনেছেন। এই বাউলি হলো এক ধরনের আয়তাকার কুয়ো তবে তা সাধারণ কুয়োর থেকে আকারে অনেকটা বড় এবং গভীর হয়। বাংলার মত নদীধৌত সমভূমিতে বাউলের কোন প্রয়োজনীয়তা না থাকলেও একসময় পশ্চিমের শুষ্ক রাজ্যগুলোতে বাউলিই ছিল জল সরবরাহের প্রধান উৎস। সব মিলিয়ে এই বাবলি যেন ছিল পাথরের সিঁড়ি বেষ্টিত এক পুকুর বা কুয়ো। প্রাচীনকালে দিল্লিতে প্রায় শতাধিক বাউলি ছিল।