মানুষিক সমস্যা। অর্থাৎ যতদিন দিন যাচ্ছে ততই লাফিয়ে বাড়ছে এই সমস্যা। সে যতই সোশ্যাল মিডিয়া আসুক না কেন? আর এই সমস্যাকে সারাতে একাধিক প্রচেষ্টা করা হলেও তা কার্যকারী হয়ে ওঠেনা। কারন এই সমস্যা সকলে আলোচনা করেন না। অর্থাৎ নিজে এই সমস্যাকে বাইরে কারও সাথে আলোচনা করতে চান না।
একাধিক হেল্প লাইন নাম্বার খোলা হলেও তা ঠিক ভাবে ব্যবহার করেন না বহু মানুষ। তাই এই সমস্যাকে সারাতে এক অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে ফর্টিস হসপিটাল।
এই সমস্যা সবার আগে আসতে শুরু করে বাচ্চাদের মধ্যে। কারন ছোটবেলায় রেসাল্ট ভালো না হওয়ার ফলে বাড়িতে চাপের ফলেই বাচ্চাদের মানুষিক সমস্যা শুরু হয়। এবং একটা সময় চাপ এতোটাই বেড়ে যায় যে কিছু বাচ্চা এই সমস্যা সামাল দিতে না পেরে আত্মহত্যার পথ পর্যন্ত বেছে নেয়।
তাই এই সমস্যাকে বাড়তে না দিয়ে নতুন এক প্রচেষ্টা চালু করল ম্যাকমিলান এবং ফর্টিস হেলথ কেয়ার। “মেন্টাল হেলথ কারিকুলান ইন স্কুল” নামে এক ওয়ার্কশপ চালু করা হল যৌথ প্রয়াসে। ৬০ টি স্কুলকে সাথে নিয়ে এই ওয়ার্কশপ চালু করা হয়। যেখানে বাচ্চাদের মানুষিক স্বাস্থের কথা ভেবে কিভাবে পড়াশুনা করানোর পাশাপাশি কিভাবে বাচ্চাদের সাথে বন্ধুর মতো মিশে শিক্ষা দিতে হবে সেটাও বোঝানো হয়।