September 2019

সত্যজিৎ রায়ের অনেক অজানা গল্পের স্বাদ পেতে নতুন ওয়েব সিরিজ অচেনা মানিক

সুমিত, কলকাতাঃ পথের পাঁচালি, অপুর সংসার, সোনার কেল্লা, হীরক রাজার দেশে, চারুলতা, মহানগর। এই ছবি গুলির কথা বললে সবার আগে কি মাথায় আসে আমাদের বলুন তো? সত্যজিৎ রায়। তাঁর অসাধারন কাজের তালিকা। আর খুব সহজ করে বললে উইকিপিডিয়াতে গিয়ে সাধারন মানুষ তাঁর নোটেবেল কাজের তালিকাতে পাবে। তবে বলুন তো এই এই অসাধারন কাজের স্বাক্ষি কি? সোনার কেল্লা থেকে শুরু করে হীরক রাজার দেশে। যেসব ছবি বানানো হয়েছিল তাঁর একাধিক অভিনেতা

পরিচালক অভিজিৎ রায়ের তৃতীয় স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবি “মাতৃরূপেণ” এর প্রথম লুক প্রকাশিত হল

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ ভারতবর্ষ উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে সমগ্র পৃথিবীর কাছে যথেষ্ট সুনামের দাবীদার বর্তমানে। তবু সেই উন্নয়নশীল দেশে পিতা-মাতার সংজ্ঞা, আবেগ অন্য অনেক উন্নত দেশের থেকে বেশী সংবেদনশীল। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সন্তানের সুস্থ অস্তিত্ব যাপনের ক্ষেত্রে শুধু মাত্র তার পিতৃ পরিচয়ের ভূমিকা সামাজিক ভাবে অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়ে। অথচ পিতার অনুপস্থিতিতে একজন মা তার সব শক্তি দিয়ে, সন্তানের বৃদ্ধিতে সমস্ত প্রয়োজনীয় রশদ যুগিয়ে তার সন্তানের সুস্থ আগামীর পরিসর ব্যপ্ত করে।

বাংলার টপ মডেল থেকে শুরু করে একাধিক নামী অভিনেত্রীর কস্টিউম ডিসাইনার অনুপম চট্টোপাধ্যায়

সুমিত, কলকাতাঃ বলুন তো কলকাতার টপ মডেলের নাম কি। বলুন তো কলকাতা থেকে ওঠা কিছু মডেলের নাম। বলুন তো কলকাতার প্রথম সারির কিছু ফ্যাশান ডিসাইনারের নাম। প্রশ্ন গুলি একটু কেমন লাগছে তাই না! আসলে প্রশ্নগুলি একটু অন্যরকম সেই কারনে! কি বলুন তো আমরা যতই বলিনা যে ড্রেস থেকে শুরু করে হাঁটাচলা অনেকসময় ফাস্ট ওয়ার্ল্ড দেশগুলিকে অনুসরন করতে চাই। আমরা কিন্তু তা করে উঠতে পারিনা। কারন টা কি জানেন? কারন একটাই

সত্যের খোঁজে পরিচালক অর্ঘ্যদ্বীপ চট্টোপাধ্যায়

রিয়া আচার্য, কলকাতাঃ মুখোশের আড়ালে সত্য খোঁজ করতে হাজির হলেন পরিচালক অর্ঘদ্বীপ চট্টোপাধ্যায়। এটা কি কোনও চলচ্চিত্র। হ্যাঁ এটি একটি চলচ্চিত্র। যা টলিউডের স্ক্রিন এ আসতে চলেছে। ছবিটির নাম মুখোশ। ছবিটি দুই বোনের গল্প নিয়ে তৈরি। গল্পতে অন্তরার দিদি অপহৃত হয়। এবং অন্তরা তাঁর খোঁজে উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠে। দিদির খোঁজ না পাওয়ায় অন্তরা পুলিশের কাছে একটি এফ আই আর করতে যায়। তাঁর সন্দেহের তালিকা থেকে বেরিয়ে আসে সন্দেহজনক ব্যাক্তির নাম।

প্রকাশ্যে মিতিন মাসির গান "বারসাত সাওয়ান"

পুজোয় মুক্তি পাচ্ছে মিতিন মাসি। আর এবার পুজোয় যে এই ছবি বাংলার দর্শকদের মন কাড়বে তা বলাই বাহুল্য। কারন এর আগে গোয়েন্দা গিরি নিয়ে ছবি হয়েছে। তবে প্রধান চরিত্রে দেখাগেছে পুরুষদের। কিন্তু এবার গোয়েন্দা চরিত্রে দেখাযাবে এক নারীকে। মুক্তি পেল মিতিন মাসির প্রথম গান বারসাত সাওয়ান। গানটি লঞ্চ হল বাইপাসের ধারে এক পাঁচতারা হোটেলে। গান লঞ্চের দিন উপস্থিত ছিলেন ছবির মিউসিক পরিচালক বিক্রম ঘোষ থেকে শুরু করে উস্তাদ রাশিদ আলি

সত্যি কথা বলতে প্রয়োজন একজন সত্যিকারের বন্ধুর

আড্ডা। এমন বাঙালি আছে যার আড্ডা দিতে ভালো লাগেনা? সত্যি বাঙালি যে আড্ডা প্রিয়, তা আর আলাদা করে বলতে হয়না। চায়ের দোকান থেকে শুরু করে পাঁচতারা হোটেল। বাঙালির আড্ডা সব জায়গায়তেই চলে। তবে আড্ডার বিষয় কি? বাঙালির আড্ডা দেওয়ার জন্য কোনও বিষয় লাগেনা। হিমালয় থেকে শুরু করে হাড় হিম করা ভূতের গল্প। যেকোনো বিষয় হতে পারে। তবে সেই আলোচনার বিষয়ের মধ্যে থেকেই যে গল্প বেরোতে পারে, আর সেই গল্প থেকে

জীবনের ঘনঘটা নিয়ে নতুন বাংলা ছবি ঘুন

শহর কলকাতায় একটা কথা বলতেই হবে যে মানুষের সংখ্যা যেমন বেড়েছে ঠিক তেমনই তার সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে সম্পর্কের ঘনঘটা। আসলে মানুষ এখন বিশ্বাস হারিয়েছে। আর তার ফলেই একাধিক সমস্যা। কারন মানুষের প্রতি মানুষের বিশ্বাস হারানোর ফলে সৃষ্টি হয়েছে যত সমস্যা। আর এর ফলে বাড়ছে একাধিক সমস্যা। আর সেই সব কথাকে মাথায় রেখেই নতুন বাংলা ছবি “ঘুন”। ছবির পরিচলক সুভ্র রায় ছবি নিয়ে বেশ আশাবাদি। এবং এই ছবির মূল বিষয়বস্তু

সিনে মহলে নজর কাড়ছে হোয়াইট ইউনিকর্ন ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল

দ্বিতীয় মাসিক স্ক্রিনিং সম্পূর্ণ করল হোয়াইট ইউনিকর্ন ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ১৫ সেপ্টেম্বর রোটারি সদনে অনুষ্ঠিত হল হোয়াইট ইউনিকর্নের দ্বিতীয় মাসিক স্ক্রিনিং। তৃতীয় মাসের সাবমিসান চোখ কাড়ল সিনে মহলে। কারন তৃতীয় মাসে প্রায় ৫৫ এর উপর ছবির সাবমিশান পেয়েছিল হোয়াইট ইউনিকর্ন। তাঁর মধ্যে ১২ টি ছবিকে উইনার ঘোষণা করেছে হোয়াইট ইউনিকর্ন কতৃপক্ষ। এবং এর মধ্যে ৮ টি ছবি প্রদর্শিত হয় রোটারি সদনে। ছবি দেখতে উপস্থিত ছিলেন প্রচুর দর্শকের পাশাপাশি একাধিক পরিচালক

পর্দার পেছনে থাকা শিল্পীদের জন্য এক অভিনব ভাবনা বিক্রম দাশগুপ্তের

বাংলা চলচ্চিত্র। প্রচুর মানুষ আছেন যারা এই জগতের জন্য ভীষণভাবে উপকৃত হচ্ছেন। আর দেখুন হবেননা ই বা কেন? এই জগতে একটা বিরাট পরিমানে কর্পোরেট ফান্ডিং আছে। তাই প্রচুর মানুষ এর সাথে জড়িয়ে থাকার ফলে উপকৃত হয়ে থাকেন। কিন্তু কোনোদিন ভেবে দেখেছেন যে নাচ, গান বা থিয়েটারের সাথে যারা জড়িত তাদের ভবিষ্যৎ টা কি? তাদের জন্য কোনও বিনিয়োগ আসছে কিনা? আসলে এখনও পর্যন্ত সেভাবে কেউ ভেবেই দেখেনি। সিনেমা হলে বিশেষ করে

বডি বিল্ডারদের স্মপরকে এই তথ্য গুলি জানতেন!

বডি বিল্ডিং এক নেশার মতো। অনেকের কাছে নিজেদের শরীর মন্দিরের মতো হলেও কিছু মানুষ এই প্রফেশানে এসেছেন রাগে এবং কষ্টে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যে তাদের সাপ্লিমেন্ট নিতে হয়েছে তা বলাই বাহুল্য। কিছু ক্ষেত্রে তারা স্টেরয়েড ও নিয়েছেন। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অনেকেই স্বীকার করেননি। রনি কোলেম্যান। আটবার ওলিম্পিক জয়ী এই এই তারকা বডি বিল্ডার শেষ বয়সে এসে দুবার সার্জারি করিয়েছিলেন। একাধিক শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাঁকে। শো ছেড়ে দেওয়ার পর