টাইপ টু ডায়াবেটিসের হওয়ার সম্ভাবনা হ্রাস করে। কফি খাওয়ার অসাধারন কিছু কার্যকারিতা

নিউজ ডেস্ক: বর্তমান দিনে মানুষ নিজেদের স্বাস্থ্যকে নিয়ে সচেতন হয়ে উঠেছে।তাই কোনো খাবার খাওয়ার আগে সেটি স্বাস্থ্যসম্মত কি না তার ব্যাপারে আগে জানতে চাই। এই জন্য অনেক সময় মানুষ  কাফেতে গিয়ে দ্বন্দ্বের মধ্যে পরে যে সে কোনো কফি অর্ডার দেবে  হট নাকি কোল্ড? এই নিয়ে আর দ্বন্ধে থাকার দরকার নেই।তাহলে জেনে নিন যে কোনো কফি খাওয়া বেশি স্বাস্থ্যসম্মত?

সম্প্রতিক একটি গবেষণা থেকে জানা যায় যে , ঠাণ্ডা কফির থেকে গরম কফিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বেশি পরিমাণে থাকে। গবেষকদের মতে,  নিয়মিত  কফি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।আবার অনেকে মনে করেন যে,  অ্যাসিডিটির সমস্যা এড়াতে ঠান্ডা কফিই খাওয়া ভালো। তবে গবেষণায় দেখা যায় যে ঠান্ডা হোক কিংবা গরম – সবধরনের কফিতেই অ্যাসিডিটির পরিমাণ বেশি হয়।

গবেষকদের মতে,ঠান্ডা কফির তুলনায় গরম কফিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-এর পরিমাণ বেশি থাকার কারনে গরম কফি খাওয়া বেশি উপকারী।তবে এর মানে  এই নয়, যে ঠান্ডা কফির মধ্যে কোনো উপকারিতা নেই। 

কফি খাওয়ার উপকারিতা হাজার-

  • বায়ো অ্যাক্টিভ নামক এক উপাদান থাকে কফির মধ্যে। 
  • হজমের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে কফি। 
  • হৃদরোগের হওয়ার সম্ভাবনা হ্রাস করে কফি। 
  • টাইপ টু ডায়াবেটিসের হওয়ার সম্ভাবনা হ্রাস করে।  
  • হতাশার সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। 
  • যাদের ঘুমের সমস্যা আছে তাদের পক্ষে  ঠাণ্ডা কফি খাওয়া একদমই উচিত নয়।কারন ঠাণ্ডা কফিতে  ক্যাফেইনের মাত্রা বেশি থাকে।
  •  গ্যাসট্রিকের সমস্যা দূর করতে ঠাণ্ডা কফি খাওয়া বেশি উপকারী।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *