নিউজ ডেস্কঃ ১৯৬৭ সালের ৯ ই অক্টোবর সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবী এবং গেরিলা নেতা চে গুয়েভারা ৩৯ বছর বয়সে বলিভিয়ার সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হন। বিশেষজ্ঞদের মতে মার্কিন- সামরিক এক বলিভিয়ান বাহিনী বলিভিয়ায় তাঁর গেরিলা ব্যান্ডের সাথে লড়াই করতে গিয়ে ৮ ই অক্টোবর গুয়েভারাকে ধরে নিয়ে যায় এবং পরের দিন তাঁকে হত্যা করে। মৃত্যুর প্রমাণ হিসাবে তাঁর হাত কেটে ফেলা হয়েছিল এবং তাঁর মৃতদেহ একটি চিহ্নহীন কবরে সমাহিত করা হয়েছিল।
একাধিক সূত্রের মতে ১৯৯৭ সালে তাঁর দেহ খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল। এবং সেই সময় তাঁর দেহ ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বলা হলেও তা নিতে অস্বীকার করে।
গুয়েভারা ১৯৬৫ সালের এপ্রিল মাসে কিউবার সরকারী পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন – সম্ভবত তিনি কাস্ত্রোর সাথে দেশটির অর্থনৈতিক ও বৈদেশিক নীতি সম্পর্কে মতপার্থক্যের কারণে পদত্যাগ করেন। এরপরে গুয়েভারা কিউবা থেকে নিখোঁজ হয়ে আফ্রিকা ভ্রমণ করেছিলেন এবং অবশেষে বলিভিয়ায় পুনরুত্থিত হন, যেখানে তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল।