নিউজ ডেস্কঃ সরস্বতী পুজোর আগে কুল খেতে নেই। কারন জানেন? আসলে কিছু নিয়ম এমন হয়েগেছে যে লোকে কুসংস্কার ভেবে নেয়। তার যে বিজ্ঞানভিত্তিক কারন থাকতে পারে তা ভেবেও দেখেনা একবার।
১)কুলের উপাদানগুলি শরীরে শক্তি যোগায়।অবসাদ কেটে যায় দ্রুত।তাই যারা অবসাদে ভুগছে তাঁরা কুল খেতে পারেন।
২)কুলে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি। ফলে এটি সংক্রামক রোগ দূর করতে সহায়তা করে।
৩)কুলের রসকে ক্যান্সার বিরোধী হিসাবে গন্য করা হয়।এই ফলে রয়েছে ক্যান্সার কোষ, টিউমার কোষ ও লিউকেমিয়ার বিরুদ্ধে লড়ায় করার অসাধারন ক্ষমতা।
৪)যকৃতে নানাবিধ রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে এই ফল।যকৃতের কাজ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
৫)কুল অত্যন্ত চমৎকারক একটি রক্ত বিশুদ্ধকারক। উচ্চরক্তচাপ ও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারি ফল।ডায়রিয়ায় ক্রমাগত মোটা হয়ে যাওয়া, রক্তশূন্যতা, ব্রঙ্কাইটিস ইত্যাদি রোগ নিরাময়ে কাজে দেয় এই ফলটি।
৬)মৌসুমি জ্বর, সর্দি-কাশিও প্রতিরোধ করে এই ফল।এছাড়া হজমশক্তি বৃদ্ধি ও খাবারের রুচি বাড়িয়ে তোলে এই ফল।
৭)কুল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমূহ। এটি যকৃতে সুরক্ষা বর্ম তৈরি করে এবং ক্যান্সারের বিরুদ্ধেও লড়তে পারে।
৮)কুল বয়সের ছাপ পড়তে বাধা দেয় শরীরে।
৯)ত্বকের রুক্ষতা দূর করে ত্বকে কোমল করে কুল।রোদে পোড়া ত্বক সুরক্ষার কাজেও কার্যকর।
১০)কুল কোষ্ঠকাঠিন্যসহ অন্যান্য হজমজনিত সমস্যার সমাধান করে। এছাড়া ক্ষুধাবর্ধক হিসাবে কাজ করে।